অসাধারণ শিল্পকলা, অফুরন্ত ধৈর্য আর অদম্য অধ্যবসায় যার প্রকৃত শক্তি। কবিতার হাতে খেজুরপাতা কখনও থালা, কখনও ফুলদানি, কখনও টুপি, আবার কখনও নানা রকম শৌখিন সামগ্রী হয়ে ওঠে। প্রতিটি তৈরি সামগ্রীর গায়ে লেগে থাকে তার যত্ন, ভালবাসা এবং কঠোর পরিশ্রমের স্পষ্ট ছাপ। কাশীপুর ব্লক প্রশাসনের সহযোগিতায় সরকারি বিভিন্ন মেলা ও প্রদর্শনীতে এই হস্তশিল্প বিক্রি করে তিনি যেমন অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা অর্জন করেছেন।
advertisement
আরও পড়ুন : কুকুর নিয়ে আবার ‘কেলেঙ্কারি’ গয়েশপুর নেতাজি বিদ্যালয়ে! সারমেয়র নামে থানায় অভিযোগ, তদন্তে ছুটল পুলিশ
তেমনই সমাজের অন্যান্য মহিলাদের কাছেও এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি, কঠোর পরিশ্রম ও আত্মবিশ্বাসের এক উজ্জ্বল উদাহরণ হিসেবে তুলে ধেরেছেন নিজেকে। কবিতা মাহাতো জানান, “২০২৪ সাল থেকে আমি এই হস্তশিল্পের কাজ শুরু করেছি। খেজুর পাতার জিনিসপত্র তৈরি করতে যেমন পরিশ্রম লাগে, তেমনই এর যথাযথ পারিশ্রমিকও পাওয়া যায়।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বর্তমানে মানুষের চাহিদাও বাড়ছে এই সমস্ত জিনিসপত্রের প্রতি।” বয়স মাঝে মাঝে তাঁকে ক্লান্ত করলেও এই শিল্পকলার প্রতি তার ভালবাসা আজও অটুট। তাঁর ইচ্ছে কাশীপুর ব্লক প্রশাসনের সহায়তায় হাতের তৈরি এই হস্তশিল্প পৌঁছে যাক আরও দূর-দূরান্ত। জাগিয়ে তুলুক আরও অনেক নারীর স্বপ্ন, উন্মোচন করুক নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত।





