এছাড়াও এই জেলার বিভিন্ন পত্রিকাও সংরক্ষিত করা হয় এখানে। কম্পিটিটিভ এক্সাম এর জন্য উন্নত মানের কেরিয়ার গাইড সেন্টার তৈরি রয়েছে। এছাড়াও যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা যথাযোগ্য পরিবেশের অভাবে বাড়িতে পড়াশোনা করতে পারে না তাদের জন্য রয়েছে ওনর (worn) বুক কর্নার। সেখানে এসে ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেদের বই এনে পড়াশোনা করতে পারেন। রয়েছে নিউজ পেপার রিডিং সেকশন। এছাড়াও রয়েছে ফ্রি ওয়াইফাই-এর ব্যবস্থা। এই সমস্ত পরিষেবা একেবারেই বিনামূল্যে পাওয়া যায়।এ বিষয়ে ডিস্ট্রিক্ট লাইব্রেরী ইনচার্জ মৃণাল কান্তি মন্ডল বলেন , তারা পাঠকদের সমস্ত দিক থেকেই পরিষেবা দেওয়ার চেষ্টা করে থাকেন। নিয়মিত পাঠকেরা এই লাইব্রেরীতে বই পড়তে আসেন।
advertisement
ই-বুকের এই সময়তেও এই লাইব্রেরি নিজের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। এছাড়াও আগামী দিনে এই লাইব্রেরী নিয়ে বেশ কিছু নতুন ভাবনা-চিন্তা রয়েছে তাদের। এ বিষয়ে পাঠকেরা বলেন , তারা লাইব্রেরী কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সবরকম ভাবে সহযোগিতা পান। এই লাইব্রেরী পরিষেবা ভীষণই ভাল। ই-বুকের রমরমা থাকলেও লাইব্রেরি নিজের জায়গাতেই রয়েছে। ই-বুক কখনওই লাইব্রেরীর বিকল্প হতে পারেনি।
পাঠকদের অভাবে বহু জায়গায় দেখা যায় অবহেলায় অযত্নে পড়েছে গ্রন্থাগার গুলি। সেখানে দাঁড়িয়ে এই জেলা গ্ৰন্থাগার অন্যরকম নজির সৃষ্টি করেছে। সম্প্রতি পুরুলিয়া পৌরসভার পক্ষ থেকে হাইমাস লাইটেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি