আরও পড়ুন- ঘণ্টায় ৩৮,০০০ কিমি…! ধেয়ে আসছে ‘মহাপ্রলয়’! ধ্বংস হবে বহু শহর…ভারতও ‘গুঁড়ো’ হয়ে যাবে?
এই মিশনের মূল ধারা হচ্ছে অন্তরঙ্গ ও বাহিরঙ্গ, অন্তরঙ্গ মনে বিভিন্ন প্রকার যোগব্যায় ধ্যান জ্ঞান শিক্ষা সংস্কৃতি সুস্থ পরিবেশে তৈরি করা, আর বাহিরঙ্গ মানে ধ্যান সাধনা মধ্য দিয়ে নিজেকে স্বনির্ভর হওয়া সেটা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।এখানে ছাত্রছাত্রী থেকে অভিভাবক অভিভাবিকারা তারা নিজেরদের হাতে তৈরি করা পিঠে পুলি পাটিসাপটা সহ সু মিষ্টির সাদ্ব দিচ্ছে আমজনতাকে।
advertisement
আরও পড়ুন- যখন তখন ‘বাতকর্ম’ করে ফেলেন? পেটে চাপ আসে গুরগুর করে…? এই ‘ছোট্ট’ জিনিসে চিরতরে মুক্তি!
রীতিমতো সীমন্ত থেকে সুন্দরবন সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিভিন্ন খাদ্য রসিক বাঙালিরা ভিড় জমাতে মেলা প্রাঙ্গণে আসছে। অদিতি বিশ্বাস ও জয়ন্ত ভট্টাচার্য বলেন, এক অন্য অনুভূতি এখানে পাঁচ টাকা মূল্যে মসলা পিঠে, পাটিসাপটা, রসবড়া, খোলার মুচিতে হাতে গরম বানানো কাচতে বড়া, দুধপুলি সহ হরেক রকমের পিঠে চেটেপুটে নিচ্ছি মনের আনন্দে। এই উৎসবে আনন্দে নাচের তালে পা মিলিয়েছে ৮ থেকে ৮০।
একটাই উদ্দেশ্য একদিকে নতুন প্রজন্মকে স্বনির্ভর হওয়া, একদিকে প্রাচীন সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখা অন্যদিকে সুশিক্ষার মধ্য দিয়ে আগামী প্রজন্ম যাতে প্রাচীন সংস্কৃতি থেকে পিছিয়ে না যায় তার জন্য হাতে-কলমে শিক্ষার মধ্য দিয়ে শিখিয়ে দেওয়া হচ্ছে নতুন প্রজন্মকে। এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে খাদ্য রসিক বাঙালিরা। বসিরহাটের ইছামতির পাড়ে আসলেই এই পিঠে পুলি উৎসবের কয়েকদিন মিলছে ৫ টাকায় নলেন গুড়ের হরেক রকমের পিঠের স্বাদ। এ যেন এক অন্য অনুভূতি, পাশদিয়ে বয়ে গিয়েছে প্রাচীন ইছামতি নদীর ফুরফুরে হাওয়া মধ্য দিয়ে এই পিঠে উৎসব এক অন্য সংস্কৃতির মেলবন্ধন তৈরি করবে বলে মনে করছেন বিশিষ্টজনেরা।
জুলফিকার মোল্লা