আসানসোল শহরে ঢোকার মুখে রয়েছে বিশ্বগয়া মন্দির। এখানে গয়ার মত রয়েছে প্রেতকুয়ো। সেখানে পূর্বপুরুষের স্মৃতির উদ্দেশ্যে পিন্ড দানের ব্যবস্থা রয়েছে। মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে সব ব্যবস্থা করা হয়। খুব সহজে এখানে পৌঁছনো যায়। কারণ আসানসোল শহর ঢোকার মুখে কালিপাহাড়ি মোড়ে জাতীয় সড়কের পাশেই রয়েছে বিশ্বগয়া আশ্রম। যেখানে রয়েছে সবকিছুর ব্যবস্থা।
advertisement
এই আশ্রমের প্রধান সেবাইত প্রদীপ বাবা। যিনি বিগত ৪০ বছর ধরে পুজোপাঠের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। যদিও জাতীয় সড়কের পাশে এই মন্দিরটি তৈরি হয়েছে ২০০০ সালে। কিন্তু এই আশ্রমের খুব বেশি পরিচিতি ছিল না। কিন্তু বিগত দু-তিন বছরে এই আশ্রমের পরিচিতি অনেকটা বেড়েছে। শুধু বাংলা নয়, পড়শী রাজ্য থেকেও অনেকে এখানে আসেন।
এখানে চাইলে আপনি একবেলার জন্য ঘুরতেও আসতে পারেন। ব্যস্ত জাতীয় সড়কের পাশে অবস্থিত হলেও শহরের কোলাহল এখানে পৌঁছয় না। গাছগাছালিতে ভরা এই আশ্রমে রয়েছে একাধিক দেবদেবীর মূর্তি। পাশাপাশি বিশাল আকারের একটি কালী মূর্তি রয়েছে আশ্রমে। কালীপুজো উপলক্ষ্যে বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়। সাতদিন ধরে হয় যজ্ঞ। তাই চাইলে আপনিও একদিন ঘুরে যেতে পারেন এখান থেকে।
নয়ন ঘোষ