কিন্তু এই জংশন রেল স্টেশনের পশ্চিম দিকে রয়েছে একটি মাত্র টিকিট কাউন্টার। আর এই একটা টিকিট কাউন্টার থাকার কারণেই যাত্রীদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। এই বিষয়ে এক ব্যক্তি বলেন, “আমাদের খুবই অসুবিধা হয়। সবথেকে বেশি অসুবিধা বয়স্ক মানুষদের। আরও একটা টিকিট কাউন্টার হলে খুবই সুবিধা হয়।”
আরও পড়ুন: রোজগারের নতুন দিশা! পুকুর থাকলেই মিলছে বিনামূল্যে মাছ! দুর্দান্ত পদক্ষেপ প্রশাসনের
advertisement
স্টেশনের পূর্ব দিকে প্রায় আট থেকে দশটি গ্রাম রয়েছে, ওই এলাকার মানুষরা এই স্টেশন ব্যবহার করে যাতায়াত করেন। নিত্যযাত্রীদের অভিযোগ পূর্ব পাড়ের মানুষদের টিকিট কাটতে বিরাট উঁচু সিঁড়ি পেরিয়ে পশ্চিম পাড়ে গিয়ে টিকিট কেটে আবার অপর পাড়ে পূর্ব দিকে ফিরতে হয়। বয়স্ক বা দুর্বল ব্যক্তিরা অত উচু সিঁড়ি পেরিয়ে, টিকিট কাটতে যেতে খুবই অসুবিধার মধ্যে পড়েন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এছাড়া কেউ যদি ভাবেন গাড়ি করে উল্টো পাড়ে গিয়ে টিকিট কাটবেন, তাহলে তাকে দুই কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। যেখানে রয়েছে রেলগেট, যে গেট পড়লে প্রায় ৩০ মিনিট পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকতে হয় যাত্রীদের যা অত্যন্ত সময় সাপেক্ষ একটা ব্যাপার। তাই নিত্যযাত্রীদের দাবি, মসাগ্রাম রেলস্টেশনে পূর্ব পাড়ে একটি টিকিট কাউন্টার করা হোক। পাশাপাশি যদি প্ল্যাটফর্মগুলিতে এস্কেলেটরের ব্যবস্থা করা হয় তাহলে অনেকটাই সমস্যার সমাধান হবে নিত্যযাত্রীদের।
বনোয়ারীলাল চৌধুরী