এই ঘটনায় কান্দির বিধায়ক অপূর্ব সরকার জানিয়েছেন, “ভোটার তালিকায় নাম রাখতে গেলে কেন্দ্র সরকার যে যে ক্রাইটেরিয়া ঘোষণা করেছে তার মধ্যে অন্যতম জন্ম শংসাপত্র। মানুষ এখন থেকেই ওই জন্ম শংসাপত্র গ্রহণের জন্য পাগলের মত ছুটতে শুরু করেছে। মুর্শিদাবাদের কান্দি মহকুমার কান্দি পুরসভায় শুরু হয়েছিল জন্ম শংসাপত্রের জন্য ফর্ম বিলি ও শংসাপত্র বিলির কাজ।
advertisement
আরও পড়ুন: নাকে-মুখে চাপ চাপ রক্ত! পুকুরে ভাসছে ৭ বছরের মেয়ের দেহ, এমন কাণ্ড ঘটাতে পারে মা? তুলকালাম
কান্দি পুরসভার পুরপ্রধান জয়দেব ঘটক জানিয়েছেন, কেন্দ্র সরকারের নির্দেশিকা মেনে আমরা ইতিমধ্যেই পুরসভার সামনে একটি বোর্ড প্রকাশ করেছি। যেখানে নিয়ম কানুন রয়েছে একটি জন্ম শংসাপত্র পেতে গেলে আর তাতেই মানুষ রাত থেকে ভিড় জমাচ্ছে পুরসভার সামনে।
আরও পড়ুন: নিবেদিতা সেতুর নিচে ডাস্টবিনে সদ্যোজাত! শিশুর শরীরে কিলবিল করছে পোকা, বাঁচাল কে জানেন?
কান্দি পুরসভার পক্ষ থেকে জন্ম শংসাপত্রের জন্য আশা সকল বাসিন্দাদের সাহায্য করার জন্য খোলা হয়েছিল বিশেষ হেল্প ডেস্ক। পাশাপাশি কোনও মানুষের যাতে কষ্ট না হয় তার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছিল। পানীয় জলের এবং সমস্ত আবেদনকারীদের শংসাপত্র আজকেই করে দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। নয়া গাইডলাইন অনুযায়ী যদি কোনও শিশুর ক্ষেত্রে নাম ছাড়াই, রেজিস্টারে তথ্য দেওয়া হয় তাহলে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ দেখে তবেই নতুন করে নাম নথিভুক্ত করতে পারবেন রেজিস্টার। সেক্ষেত্রে, রেজিস্টার যদি মনে করেন তবেই নাম নথিভুক্ত করতে পারেন কোনও শিশুর। মা ও বাবার ডিভোর্স হয়ে গেলেও শিশুর যে নাম আগে রেজিস্টারে থাকবে তা কোনওভাবেই বদল করা যাবে না। কোনও ক্ষেত্রে নামের বানান ভুল, ক্ল্যারিক্যাল এরর, রেজিস্টারে তোলার সময় কোনওভাবে ভুল হয়ে থাকলে সেক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট তথ্য দেওয়ার পরই নামের সংশোধন করা যাবে।