ঠাকুরবাড়ি ও পিআর ঠাকুর গভর্নমেন্ট কলেজে প্রতিযোগীদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিন দিনব্যাপী এই প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে ঠাকুরনগর এলাকায় ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সকাল থেকেই প্রতিযোগিতার মঞ্চের চারদিকে দর্শকদের ভিড় জমছে। খেলোয়াড়দের লড়াই উপভোগ করতে দূরদূরান্ত থেকে আসছেন ক্রীড়াপ্রেমীরাও।
আরও পড়ুনঃ কৃষকদের জন্য সুখবর! খানাকুলে বোরো চাষ নিয়ে আর ভোগান্তি নয়, বড় পদক্ষেপ প্রশাসনের
advertisement
আয়োজকদের আশা, এই চ্যাম্পিয়নশিপের মাধ্যমে রিং ফাইট খেলাকে আরও জনপ্রিয় করে তোলা সম্ভব হবে এবং জাতীয় ক্রীড়াক্ষেত্রে নতুন প্রতিভা উঠে আসবে। ঠাকুরবাড়ির অন্যতম সদস্য মমতা বালা ঠাকুর জানান, মতুয়া ধর্মে শিক্ষার পাশাপাশি খেলাধূলা ও শরীরচর্চায় এগিয়ে যাওয়ার পথ দেখাতেই এই উদ্যোগ। তিনি নিজেও এক সময় স্টেট লেভেলে খেলতেন বলে জানান। তবে তারপর আর খেলাধূলা নিয়ে এগোতে পারেননি। আক্ষেপের সুরেই তাই বলেন, মতুয়া সম্প্রদায়ের সন্তানরা যাতে খেলাধূলায়ও এগিয়ে যেতে পারে, সেই উৎসাহ দিতেই এই ভাবনা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বিধায়ক মধুপর্ণা ঠাকুর জানান, মোবাইলে আসক্তি কাটিয়ে খেলাধূলা-শরীরচর্চার মধ্যে দিয়ে নিজেদের মান উন্নয়ন ঘটানোর লক্ষ্যে ঠাকুরবাড়ির এই আয়োজন। প্রতিযোগীরাও অংশগ্রহণ করে নিজেদের দক্ষতা তুলে ধরতে পেরে খুশি। সব মিলিয়ে, রিং বক্সিংয়ের ময়দানে ঠাকুরনগর এদিন যেন দেখল একে অপরকে টেক্কা দেওয়ার এক অন্য ছবি।





