এলাকার বাজার কমিটির সদস্য শঙ্কর বর্মন জানান, “গৌতম বাবু আমাদের স্থানীয় ব্যবসায়ী এবং খুবই ভদ্র প্রকৃতির মানুষ। কোনও প্রকার ঝামেলা অশান্তিতে উনি কখনওই যান না। আজকে সন্ধ্যেবেলায় আমরা শুনতে পেলাম উনার এখানে পুলিশ এসেছে এবং কিছু নিষিদ্ধ বাজি পাওয়া গিয়েছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে। খবর পেয়েই আমরা স্থানীয় লোকেরা ছুটে এসেছি।”
advertisement
তিনি আরও জানান, “এসে দেখলাম অধিকাংশ যেই বাজিগুলো সেগুলো শব্দবাজির যে সীমা ৬৫ ডিসিবেল তার নিচে। আমরা স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন যারা এসেছেন তাদেরকে অনুরোধ করলাম আপনাদের ৬৫ ডেসিবেলের ওপরে যেই শব্দবাজিগুলো রয়েছে আপনারা সেগুলোও বাজেয়াপ্ত করুন। তাতে আমাদের স্থানীয় মানুষের কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু ৬৫ ডেসিবেলের নিচে যেগুলো সরকার দ্বারা অনুমোদিত এবং যার পারমিশন দেওয়া হয়েছে সরকার থেকে সেগুলো কিন্তু আপনারা বাজেয়াপ্ত করবেন না। এটাই আপনাদের কাছে অনুরোধ।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এর পাশাপাশি তিনি আরও জানান, “যদি তারা ৬৫ ডিসেবেলের নিচে যে সমস্ত বাজি আছে সেগুলি বাজেয়াপ্ত করে তাহলে আমরা থানায় গিয়ে আইন অনুসারে আমরা কথা বলব এবং যদি প্রয়োজন হয় আমাদের যদি মনে হয় যে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের কোনও ব্যক্তি বা প্রশাসন দ্বারা ইচ্ছাকৃতভাবে হেনস্থা করা হচ্ছে তাহলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনের দিকে যাব এবং আইন সম্মতভাবে যে ব্যবস্থাগুলো করার সেগুলো আমরা করব।”