রেস্টুরেন্টের ভিতরে প্রবেশ করতেই চোখে পড়বে ঝলমলে সাদা আলোয় মোড়া চাঁদের পৃষ্ঠের আদলে সাজানো পরিবেশ। যেন নরম চাঁদের আলোয় বসে খাওয়ার অনুভূতি। চাঁদের অবয়ব, ক্রেটার আর নক্ষত্রের আলো ছায়ায় তৈরি হয়েছে রোমান্টিক ও শান্ত এক আবহ। এখানে সেলফি তুলতে ব্যস্ত থাকেন ছোট-বড় সকলেই। খাবারের তালিকাতেও রয়েছে চমক।
advertisement
ইন্ডিয়ান ফুডের পাশাপাশি থাকছে জাপানিজ সুশি, র্যামেন থেকে শুরু করে থাই স্যুপ পর্যন্ত নানা বিদেশি পদ। পারিবারিক আড্ডা হোক বা বন্ধুদের সঙ্গে বিকেলের গেট-টুগেদার, এই জায়গা এখন বসিরহাটের নতুন ট্রেন্ডিং স্পট। মিন্টু পার্কে প্রতিদিনই বাড়ছে দর্শনার্থীর ভিড়। কেউ আসছেন শুধু এই চাঁদের রাজ্যের অভিজ্ঞতা নিতে, কেউ আবার ইনস্টাগ্রামে নতুন রিল বানাতে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সুন্দর আলোকসজ্জা, সুরেলা মিউজিক ও চাঁদের আবহে ডিনার- পুরো জায়গাটাই যেন অন্য এক দুনিয়া। সন্ধ্যা নামলেই আলো-ছায়ার খেলায় বদলে যায় পুরো পার্কের রূপ। স্থানীয়রা বলছেন, “এমন থিম আগে এই এলাকায় দেখা যায়নি, একেবারে কলকাতার মতো পরিবেশ।” কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছেন, শীতের আগেই এখানে আরও নতুন সারপ্রাইজ থিম চালু হবে। সত্যিই, বসিরহাটের এই থিম এখন চাঁদের আলোয় রোমাঞ্চের নতুন ঠিকানা।





