আরও পড়ুন: শিক্ষকদের সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ শেখাচ্ছে সর্বশিক্ষা মিশন, লক্ষ্য বিশেষ চাহিদা সম্পন্নরা
প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে এই অবশ বা অসাড় করে দেওয়ার পদ্ধতিতেও এসেছে পরিবর্তন। অ্যানাস্থেসিয়া বা অবশ করার পদ্ধতি কীভাবে সম্পন্ন হয়, চিকিৎসা ক্ষেত্রে এর প্রভাবই বা কতটুকু তা নিয়ে সাধারণ মানুষের যথেষ্ট কৌতূহল আছে। আজকের প্রতিবেদনে এরই উত্তর খুঁজব আমরা বিশিষ্ট চিকিৎসক তথা অ্যানাসথেসিস্ট অংশুমান মিশ্রের কাছ থেকে।
advertisement
বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ছোট-বড় অপারেশন কিংবা প্রসূতি মহিলাদের সিজার করার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট স্থান অবশ করে অপারেশন করতে হয়। সেক্ষেত্রে উক্ত স্থানটিকে অবশ করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। তা কীভাবে সম্পন্ন হয় সেটা তুলে ধরেছেন এই চিকিৎসক। প্রসঙ্গত চিকিৎসক অংশুমান মিশ্র মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ এবং খড়গপুর মহকুমা হাসপাতালে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে অ্যানাস্থেসিস্ট হিসেবে কাজ করেছেন।
যে জায়গায় অপারেশন হবে তার কাছের মূল স্নায়ুতে বিশেষ ইনজেকশন দিয়ে অবশ করা হয়। যাকে বলা হয় রিজিওনাল অ্যানাস্থেসিয়া। তবে মস্তিষ্কে কিংবা গলায় বা অন্য কোনও প্রধান অঙ্গে অপারেশন করার সময় সম্পূর্ণ ভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
আগেকার দিনে যেভাবে ক্লোরোফর্ম, ইথার কিংবা বিভিন্ন স্থানে আঘাতের মধ্য দিয়ে অবশ বা অসাড় করা হত বর্তমানে তাতে আমূল পরিবর্তন ঘটে গিয়েছে। এখন রোগীর বয়স এবং অসুখের মাত্রা বুঝে নির্দিষ্ট পরিমাণ ডোজ ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করিয়ে অ্যানাস্থেসিয়া বা অবশ করা হয়। এরফলে অস্ত্রোপচার শেষে রোগীর আচ্ছন্নভাব দূর করতে অসুবিধা হয় না।
রঞ্জন চন্দ