খড়গপুর থেকে ছুটে আসতে হয় দমকলকেও। স্থানীয়দের চেষ্টায় এবং দমকলের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। রবিবার রাতে হঠাৎই দোকানের মধ্যে দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে আগুন। আগুনের লেলিহান শিখা বেরিয়ে আসে দোকানের শাটারের তলা দিয়ে। ভয়াবহ আগুনে পুড়ে ছাই দোকানের সবকিছুই। আর এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় রীতিমত আতঙ্ক সৃষ্টি হয় পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদায়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গির মারণ ছোবল! একই পরিবারের দু’জনের মৃত্যু সোনারপুরে! প্রশ্নের মুখে পুরসভার ভূমিকা
স্থানীয়রা আগুন দেখতে পেয়ে খবর দেয় পুলিশে। স্থানীয় বেশ কয়েকজন যুবক এবং বেলদা থানার পুলিশের সহযোগিতায় প্রাথমিকভাবে জল দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করা হয়। জানা যায়, পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদার কালীমন্দিরের পাশে একটি পুজোর সামগ্রীর দোকানে হঠাৎই আগুন লাগে। শাটার দেওয়া দোকানের মধ্যে দাউদাউ করে জ্বলতে থাকে ভিতরে থাকা জিনিসপত্র। স্বাভাবিকভাবে আগুন দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা খবর দেয় পুলিশে।
আরও পড়ুনঃ রমরমিয়ে চলছিল বেআইনি মদের কারকার, রাতের অন্ধকারে মহিলারা যা করলেন! ভাবতে পারবে না কেউ
বেলদা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রাথমিকভাবে স্থানীয়দের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় দমকল। জানা যায়, কালীমন্দিরের একদম পাশেই এই দোকান। কালীপুজো উপলক্ষে দোকানে ছিল একাধিক পুজোর সামগ্রী। শাড়ি, তুলো, মোমবাতি থেকে একাধিক পুজোর সামগ্রী ছিল এই দোকানের মধ্যে। স্বাভাবিকভাবে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। প্রাথমিকভাবে অনুমান, শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে। স্থানীয়দের দাবি, দোকানের মধ্যে কাপড়, মোমবাতি, প্রদী- সহ একাধিক দাহ্য বস্তু থাকায় রীতিমতো সেই আগুন ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে। যদিও বড়সড় দুর্ঘটনা এড়ানো গিয়েছে। স্থানীয়রা প্রাথমিকভাবে সাবমারসিবল থেকে জল দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
পরে ঘটনাস্থলে আসে দমকলের একটি ইঞ্জিন। তবে কীভাবে লাগল এই আগুন! তার তদন্তে নেমেছে দমকল এবং পুলিশ। বেশ কয়েক লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে অনুমান। পাশে ছিল বাড়ি, মন্দির। স্বাভাবিকভাবে বড়সড় দুর্ঘটনায় এড়ানো গিয়েছে এদিন।





