TRENDING:

ম্যানগ্রোভ রোপণ করেই শান্তি...! এমন কিন্তু নয়, বাঁচাতে রয়েছে সুনির্দিষ্ট কৌশল, সময় লাগে কমকরে ২ বছর

Last Updated:

বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনভূমি হল সুন্দরবন। এই সুন্দরবনে রয়েছে ম্যানগ্রোভ গাছ। যা সচারাচর অন্য কোথাও দেখতে পাওয়া যায়না। এই গাছ বাঁচলে বাঁচবে সুন্দরবন। ফলে এই গাছকে রোপণ ও তার রক্ষা করতে হয় নিয়ম করে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
মথুরাপুর: বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনভূমি হল সুন্দরবন। এই সুন্দরবনে রয়েছে ম্যানগ্রোভ গাছ। যা সচারাচর অন্য কোথাও দেখতে পাওয়া যায় না। এই গাছ বাঁচলে বাঁচবে সুন্দরবন। ফলে এই গাছকে রোপণ ও তার রক্ষা করতে হয় নিয়ম করে।
advertisement

প্রতি বছর এই কাজ সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে পালন করা হয়। সুন্দরবন বাঁচলে তবেই রক্ষা পাওয়া যাবে ঘূর্ণিঝড় ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের হাত থেকে। সেজন্য প্রতিবছর হাজার হাজার ম্যানগ্রোভ গাছ বসানো হয়। এই কাজে অগ্রণী ভূমিকা রয়েছে সবুজ সংঘের।

আরও পড়ুন: সুযোগ পেলেই গন্ডার শিকার…! এবার সে গুড়ে বালি, জলদাপাড়ায় বন দফতরের যা বন্দোবস্ত, রাতের ঘুম উড়ছে চোরা শিকারিদের

advertisement

View More

ম্যানগ্রোভ বসায় ‘মুক্তি’ও। ম্যানগ্রোভ বসানোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী ও সরকারি উদ্যোগ অনস্বীকার্য। তবে এই গাছ অন্য গাছের মত বসানো সহজ নয়। এই গাছের বীজ সংগ্রহ করতে হয় ম্যানগ্রোভ গাছ থেকে। এজন্য যেতে হয় জঙ্গলে। অথবা নদীতে ভেসে আসা বীজ অথবা অঙ্কুরিত গাছ সংগ্রহ করা হয়‌। এরপর সেগুলি এনে বসানো হয় ছোট-ছোট পটে। এরপর সেগুলি বড় করা হয়। সময় লাগে প্রায় পাঁচ থেকে ছয় মাস। তারপর গাছগুলিকে বসানো হয় নদীর চরে। এরপরেও কাজ শেষ হয় না।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

গাছগুলি যাতে ক্ষতি না হয় তার জন্য চলে নিবিড় নজরদারি। সমস্ত পক্রিয়া শেষ করতে সময় লাগে প্রায় ১-২ বছর। তারপর ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল নতুন করে তৈরি হয়। এই কঠিন কাজের ধাপ পার করলে তবেই একটু একটু করে রক্ষা করা যায় সুন্দরবনকে। এই ম্যানগ্রোভ রোপণ নিয়ে এক ম্যানগ্রোভ রক্ষী দক্ষিণ ২৪ পরগনার রমা মন্ডল জানান, “তাঁরা এই কাজ করেন। তাঁর মত আরও অনেক মহিলা রয়েছে। এই গাছগুলি বড় না হওয়া পর্যন্ত গাছগুলিকে দেখভাল করে বড় করাই লক্ষ্য সকলের।” এই ম্যানগ্রোভ গাছ কীভাবে সংগ্রহ করা হয় এ নিয়ে হরিসাধন মন্ডল জানিয়েছেন, “কাজটা মোটেই সহজ নয়। প্রথমে বীজ সংগ্রহ করতে হয়। তারপর সেগুলি থেকে চারাগাছ তৈরি করতে হয়। তারপর তাকে বড় করে রোপণ করতে হয়। এই কাজের একটাই লক্ষ্য সুন্দরবনে ম্যানগ্রোভ গাছের ঘনত্ব বৃদ্ধি করা ও নতুন চরে ম্যানগ্রোভ বসানো।”

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

নবাব মল্লিক

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
ম্যানগ্রোভ রোপণ করেই শান্তি...! এমন কিন্তু নয়, বাঁচাতে রয়েছে সুনির্দিষ্ট কৌশল, সময় লাগে কমকরে ২ বছর
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল