মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংযোজন, ''কিছু লোক অপপ্রচার করছে। তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। কিছু লোক সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়াচ্ছে। সেদিকেও নজর রাখতে হবে।''
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ''প্রাকৃতিক সম্পদ রাজ্যের সম্পদ। স্পঞ্জ আয়রনে যারা যুক্ত, তাদের তালিকা চাই। বেআইনি জিনিস যেন না হয়। ঝাড়গ্রামে পর্যটন ভালো চলতে পারে। আমরা এখানে হোম ট্যুরিজমে কেন উদ্যোগ নিচ্ছি না! দরকার হলে ক্যাম্প তৈরি করে এই কাজটি করতে হবে। ঝাড়গ্রামে এসে লোকে থাকার জায়গা পায় না।''
advertisement
আরও পড়ুন: সব পথ বন্ধ, শেষমেশ সিবিআই অফিসে পার্থ চট্টোপাধ্যায়! নিজাম প্যালেসে বেনজির দৃশ্য
একদিকে তিনি দলের সুপ্রিমো। অন্যদিকে রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান। জেলা সফরের দ্বিতীয় দিনে দ্বৈত ভূমিকায় দেখা গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। আজ মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামে জোড়া কর্মসূচি ছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। প্রথমে মেদিনীপুরে রাজনৈতিক কর্মসূচি। বিকেলে ঝাড়গ্রামে প্রশাসনিক সভা।
আরও পড়ুন: কংগ্রেসকে বিরাট ধাক্কা, হার্দিক প্যাটেলকে নিয়ে দেশজুড়ে শোরগোল! এবার কী হবে?
গতকাল পশ্চিম মেদিনীপুরে জেলা প্রশাসনিক বৈঠক থেকে একদিকে যেমন রাজ্যে প্রচুর নতুন নতুন বিনিয়োগের কথা উল্লেখ করেন, সরকারি কাজের গতি বাড়ানোর নির্দেশ দেন পাশাপাশি ফের পূর্ত দফতরের কাজ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশও করেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সফর ঘিরে তৎপরতা তুঙ্গে। গতকালই মুখ্যমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছিলেন যে, মেদিনীপুর টাউনকে আরও পরিষ্কার করতে হবে। আরও গাছ লাগাতে হবে। প্রতিটা জায়গায় ফুটপাত করতে হবে। তাহলে ধুলো উড়বে না।