অপরিকল্পিত নগরায়নের ফলেই খালগুলির এই দুর্দশা। অনেক জায়গায় খালের উপরে জমি দখল করে বহুতল হয়ে গিয়েছে। দুই বহুতলের মাঝে শীর্ণ, সঙ্কীর্ণ এক জলের ধারা শুধু খালের অস্তিত্বের জানান দিচ্ছে। কোথাও আবার সেই অস্তিত্বটুকুও নেই।
আরও পড়ুন : ঘাস কাটতে গিয়ে চোখ কপালে, দেখেই লাফিয়ে উঠলেন…! ঝোপ থেকে যা পাওয়া গেল
advertisement
মণিখাল খালের সঙ্গে যুক্ত এই সব খালে এখন ঠিকঠাক জোয়ার-ভাটাও খেলেত পারে না। তাই এই ছোট খালগুলিকে মূল চড়িয়াল খালের সঙ্গে যু্ক্ত করে দিলে গতিহারা খালগুলিতে আবার জল সরতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। ফলে জল সহজে বের হয়ে যাবে। নতুন করে পাম্প দিয়ে জল বাইরে ফেলতে হবে না।
আরও পড়ুন : ৪৫০০ টাকা কেজি উটের দুধের চা বানাচ্ছেন বীরভূমের দোকানদার! কোথায়, কত দাম? জানুন
ইতিমধ্যে মহেশতলা পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শুভাশিস দাস তার নিজের ওয়ার্ড পরিদর্শনে বেরিয়ে অবৈধভাবে মনি খালের ওপর ঢালাই কংক্রিটের ব্রিজ ভাঙার কথা বলেছেন। এই সমস্ত কাজ শুরু হওয়ায় খুশি স্থানীয়রা। তাঁরা মনে করছেন কাজ শেষ হলে জল জমার সমস্যা আর থাকবে না। ইতিমধ্যে জল অনেকটাই নেমে গিয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ফলে খুশি স্থানীয়রা। প্রশাসনের সঙ্গে স্থানীয়দের সবরকম সহযোগিতা করার কথা বলছে পুরসভা। এখন দেখার কাজ শেষ হলে কতটা উপকার পায় স্থানীয়রা।