হাওড়ার রামকৃষ্ণপুর ঘাটে অল্প সময়ে কম ঝুঁকিতে লোহার পাতের উপর ভর করে প্রতিমা ভাসানের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হচ্ছে। নিয়ম মেনে প্রতিমা ভাসানের পর মেশিনের মাধ্যমে দ্রুত নদীর জল থেকে প্রতিমা কাঠামো ডাঙায় তোলা সম্ভব হচ্ছে। এতে যেমন ভাসান প্রক্রিয়া আরও সহজ হচ্ছে, তেমনই নদী দূষণ কম হবে। সেই সঙ্গেই দুর্ঘটনার ঝুঁকিও কম।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ৯ দিনের লড়াইয়ে ইতি! বাইসনের হামলায় জখম গৃহবধূর মৃত্যু, দশমীর রাতে বাড়ি ফিরল নিথর দেহ
হাওড়া পৌরসভার পক্ষ থেকে বিজয়া দশমীর কয়েকদিন আগেই রামকৃষ্ণপুর ঘাটে মেশিনারি ইনস্টলেশনের বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছিলেন হাওড়া পৌরসভার চেয়ারম্যান ডাঃ সুজয় চক্রবর্তী। সেই মতো দশমীর দিন রামকৃষ্ণপুর ঘাটে প্রতিমা ভাসান প্রক্রিয়া হতে দেখা গেল।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই প্রসঙ্গে বিধায়ক গৌতম চৌধুরী জানান, হাওড়া শহরে বনেদি বাড়ি এবং বারোয়ারিতে পুজো হওয়া প্রায় দুই হাজার প্রতিমা হাওড়া রামকৃষ্ণপুর ঘাটে ভাসান হয়। এবার মেশিনারি ব্যবহার করে প্রতিমা ভাসান খুব সহজ এবং এতে নদীর দূষণ কমানো সম্ভব হবে।