কালীপুজোর দিন সেজে উঠছে এই মুর্শিদাবাদ জেলার অন্যতম ৫১পীঠের সতীপীঠ। কিরীটেশ্বরী মন্দিরের ইতিহাস নিয়ে অবশ্য বহু মত প্রচলিত আছে। প্রাচীন ইতিহাস অনুসারে এর নাম ছিল কিরীটকণা। তাই কেউ বলেন এখনে সতীর মুকুটের কণা পড়েছিল, আবার কেউ বলেন ললাট বা কপাল।
আরও পড়ুন – Crime against woman: রক্ষকই যখন ভক্ষক, পুলিশের লালসার শিকার ৪ বছরের শিশু কন্যা, চরম সর্বনাশ
advertisement
কিন্তু মন্দিরের সেবাইতরা জানাচ্ছেন, কিরীট কথাটি এসেছে করোটি বা মাথার খুলি থেকে। আর সেই করোটির টুকরো আছে বলেই নাম হয়েছে কিরীটী। সেখান থেকে নামকরণ কিরীটেশ্বরী। ১১০৪ বঙ্গাব্দে মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন নাটোরের রানি ভবানী।
পরবর্তী সময়ে মহারাজা রাও যোগেন্দ্রনারায়ণ রায় ১৩৩৭ বঙ্গাব্দে এই মন্দিরের সংস্কার করেন। তবে যোগেন্দ্রনারায়ণ রায়ের সময়ের যে তথ্য পাওয়া গেছে তাতে পুনঃ সংস্কারের কথা উল্লেখ রয়েছে। সেক্ষেত্রে তার আগে আরও কেউ এই মন্দিরের সংস্কার করেছেন বলেই মনে করা হয়। তবে এই পর্যটক গ্রাম কে কেন্দ্রীয় সরকার বিবেচিত করার কারণে আগামী দিনে পর্যটকদের সংখ্যা যেমন বৃদ্ধি হবে ঠিক তেমনই আর্থ সামাজিক উন্নয়ন ঘটবে বলেই আশাবাদী সকলে।
Kaushik Adhikary