আরও পড়ুনঃ পাখির চোখ শেষদিন! সিপিএমের বিরুদ্ধে মনোনয়ন জমা আটকাতে বোমাবাজির অভিযোগ শাসকের
অভিযোগ রাধানগর অঞ্চল তৃণমুলের সভাপতি বিদ্যুৎ ঘোষকে ফোন করে ওই এলাকায় ডাকা হয়েছিল। বিদ্যুৎ ঘোষের বক্তব্য ওই এলাকায় তৃণমূলের দলীয় পতাকা খুলে ফেলা হয়েছিল। যে ব্যক্তি তৃণমূলের পতাকা খুলে ছিলেন সেই এদিন ফোন করে ডেকেছিলেন পতাকা লাগিয়ে দেবে বলে। সরল বিশ্বাসে এদিন বিদ্যুৎ বাবু সেই গ্রামে যান। সেখানে যাওয়ার পরেই তাঁকে ঘেরাও করে কুড়মি সমাজের মানুষজন এবং মহিলার। তাঁকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন৷
advertisement
কুড়মি সমাজের মানুষজনের অভিযোগ তৃণমূলের লোকজনেরা ‘জয় গরাম’ লেখা পতাকা ছিঁড়ে দেয় বলে। যদিও এদিন রাধানগর অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি বিদ্যুৎ ঘোষ বলেন ” আমাকে ওখানে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তৃণমূলের পতাকা মঙ্গলবার তুলে ফেলা হয়েছিল। যে তুলে ফেলেছিল সেই আমাকে ডাকে। বলেছিল পতাকা লাগিয়ে দেবে। আমি ওখানে যেতেই কুড়মি মানুষজন, মহিলারা আমাকে ঘেরাও করে। আমি কোন কথাই বলিনি। গাড়ি থেকে নামিও নি। পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে। এটা একটা চক্রান্ত। যে তৃণমূল পতাকা তুলে ফেলেছিল সে আবার তা লাগিয়ে দিয়ে ভিডিও করে আমাকে পাঠিয়েছে।’
এবিষয়ে কুড়মি সমাজের অন্যতম নেতা অশোক মাহাতোকে হোয়াটসঅ্যাপে ম্যাসেজ বা বারে বারে ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেনি। যদিও গ্রামবাসীদের অভিযোগ ওই তৃণমূল নেতা গ্রামে কুড়মিদের ঝান্ডা ছিঁড়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। তাই তাঁকে গ্রামবাসীর ঘিরে ধরে রাখেন।