এছাড়াও ঝাড়গ্রাম শহরবাসী ও জেলাবাসীর কাছেও একটা বড় পাওনা হতে চলেছে এই ঝাড়গ্রাম উৎসব। এই উৎসবে রয়েছে আট দিন ধরে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, উৎসবে রয়েছে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, কৃষি প্রদর্শনী, পুষ্প প্রদর্শনী, বিজ্ঞান প্রদর্শনী, নাগরদোলা, ব্রেক ডান্স, ড্রাগন ট্রেন, মিকি মাউস, বাচ্চাদের বিভিন্ন বিনোদন, খাবারের স্টল, পোশাকের স্টল সহ ইত্যাদি।
আরও পড়ুন: বিশাল জলরাশি, গভীর শালবন! নতুন এই পিকনিক স্পটে গেলেই প্রাণ জুড়িয়ে যাবে গ্যারান্টি
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ঝাড়গ্রাম উৎসবের সম্পাদক উজ্জ্বল পাত্র বলেন, “প্রতিবছর এই সময় প্রচুর পর্যটকের ঢল নামে ঝাড়গ্রামে। পর্যটকরা ঝাড়গ্রাম জেলার বিভিন্ন পর্যটন স্থলে বেড়ানোর পর তেমন একটা সন্ধ্যা বেলায় বিনোদনের জায়গা পায়না। সেই কথা মাথায় রেখে আমরা এই ঝাড়গ্রাম উৎসব শুরু করেছি”। রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা বলেন, “এই সময় ঝাড়গ্রামে প্রচুর পর্যটকের ঢল নামে। সেই জায়গায় এই উৎসব ঝাড়গ্রামের পর্যটন মানচিত্রের অনেকটাই গুরুত্ব রাখবে।”
আরও পড়ুন: সর্বনাশ! দেখা মিলত কেবল আমাজনে, এবার খোঁজ মিলল ঝাড়গ্রামে! মাংস ছিড়ে খেয়ে নেয় এই গাছ
আস্থা ওয়েলফেয়ার সোসাইটির উদ্যোগে ঝাড়গ্রাম উৎসবের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ঝাড়গ্রাম উৎসবের সভাপতি রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা। এই শীতের মরশুমে বর্ষবরণের সময় যে সমস্ত পর্যটকরা অরণ্য সুন্দরী ঝাড়গ্রাম বেড়াতে আসছেন তাদের কাছে বাড়তি পাওনা হিসেবে রয়েছে ঝাড়গ্রাম উৎসব।
বুদ্ধদেব বেরা