Viral News: সর্বনাশ! দেখা মিলত কেবল আমাজনে, এবার খোঁজ মিলল ঝাড়গ্রামে! মাংস ছিড়ে খেয়ে নেয় এই গাছ

Last Updated:
Viral News: বাস্তবে আমাজনের জঙ্গলে মাংসাশী বহু উদ্ভিদ রয়েছে। যেগুলি সাধারণত বিভিন্ন প্রকারের কীটপতঙ্গ সহ মাংসাশী প্রাণীকে ভক্ষণ করে থাকে। আর সেই মাংসাশী উদ্ভিদের হদিশ পাওয়া গেল জঙ্গলমহলে।
1/6
গাছ আবার মাংস খায় ! এই কথাটা বললেই কেমন যেন সকলেই অবাক হয়ে যায়। কিন্তু বাস্তবে আমাজনের জঙ্গলে মাংসাশী বহু উদ্ভিদ রয়েছে। যেগুলি সাধারণত বিভিন্ন প্রকারের কীটপতঙ্গ সহ মাংসাশী প্রাণীকে ভক্ষণ করে থাকে। আর সেই মাংসাশী উদ্ভিদের হদিশ পাওয়া গেল জঙ্গলমহলে।
গাছ আবার মাংস খায় ! এই কথাটা বললেই কেমন যেন সকলেই অবাক হয়ে যায়। কিন্তু বাস্তবে আমাজনের জঙ্গলে মাংসাশী বহু উদ্ভিদ রয়েছে। যেগুলি সাধারণত বিভিন্ন প্রকারের কীটপতঙ্গ সহ মাংসাশী প্রাণীকে ভক্ষণ করে থাকে। আর সেই মাংসাশী উদ্ভিদের হদিশ পাওয়া গেল জঙ্গলমহলে।
advertisement
2/6
ঝাড়গ্রাম শহর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে বাঁদগোড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত খানাকুল ও অন্তপাতি এলাকার মধ্যে দিয়ে বয়ে গেছে একটি ছোট্ট ক্যানেল। আর সেই ক্যানালের ধারেই লাল লাল থোকা থোকা ভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে মাংসাশী উদ্ভিদ।
ঝাড়গ্রাম শহর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে বাঁদগোড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত খানাকুল ও অন্তপাতি এলাকার মধ্যে দিয়ে বয়ে গেছে একটি ছোট্ট ক্যানেল। আর সেই ক্যানালের ধারেই লাল লাল থোকা থোকা ভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে মাংসাশী উদ্ভিদ।
advertisement
3/6
মাংসাশী উদ্ভিদ গুলির নাম সূর্যশিশির। সূর্যশিশির এক প্রকার মাংসাশী উদ্ভিদ। সূর্যশিশিরের পাতাগুলো ছোট আর গোলাকার। এ উদ্ভিদটি আঠালো ফাঁদওয়ালা মাংসাশী উদ্ভিদের উৎকৃষ্ট উদাহরণ। এর বৈজ্ঞানিক নাম হল
মাংসাশী উদ্ভিদ গুলির নাম সূর্যশিশির। সূর্যশিশির এক প্রকার মাংসাশী উদ্ভিদ। সূর্যশিশিরের পাতাগুলো ছোট আর গোলাকার। এ উদ্ভিদটি আঠালো ফাঁদওয়ালা মাংসাশী উদ্ভিদের উৎকৃষ্ট উদাহরণ। এর বৈজ্ঞানিক নাম হল "ডোসেরা রোটানডিফোলিয়া"।
advertisement
4/6
ছোট আকারের এই উদ্ভিদটি মাত্র ৩.৫ ইঞ্চি (৮ সে.মি.) চওড়া। এটি প্রায়ই বড় ধরনের আগাছা ও স্যাতসেতে এলাকার আশেপাশে জন্মায় । এর পাতাগুলো ছোট এবং গোলাকার। সূর্যশিশিরের পাতাগুলোকে উজ্জ্বল লাল রঙের দেখায়। মনে হয় ও গুলোর উপর শিশির কণা চিকচিক করছে।
ছোট আকারের এই উদ্ভিদটি মাত্র ৩.৫ ইঞ্চি (৮ সে.মি.) চওড়া। এটি প্রায়ই বড় ধরনের আগাছা ও স্যাতসেতে এলাকার আশেপাশে জন্মায় । এর পাতাগুলো ছোট এবং গোলাকার। সূর্যশিশিরের পাতাগুলোকে উজ্জ্বল লাল রঙের দেখায়। মনে হয় ও গুলোর উপর শিশির কণা চিকচিক করছে।
advertisement
5/6
লালচে শিশির বিন্দু দ্বারা আবৃত এর পাতাগুলো আসলে পোকামাকড় ধরার মরণ ফাঁদ। সূর্যশিশিরের পাতাগুলো বিভিন্ন উচ্চতার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অসংখ্য বোঁটা দিয়ে ঢাকা থাকে। প্রত্যেকটি বোঁটার ওপর থাকে অতি ক্ষুদ্র একটি গ্রন্থি বা অঙ্গ যা এক ধরনের স্বচ্ছ আঠালো তরল পদার্থ উৎপন্ন করে। এ তরল পদার্থটি বোঁটাগুলোর ওপর শিশির বিন্দুর মত জমা হয়। তরল নিঃসরণকারী গ্রন্থিটি দেখতে লাল বলে এর ওপরের তরল পদার্থটিও লালচে বলে মনে হয়। সূর্যশিশির এক ধরনের সুগন্ধও বাতাসে ছড়ায়।
লালচে শিশির বিন্দু দ্বারা আবৃত এর পাতাগুলো আসলে পোকামাকড় ধরার মরণ ফাঁদ। সূর্যশিশিরের পাতাগুলো বিভিন্ন উচ্চতার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অসংখ্য বোঁটা দিয়ে ঢাকা থাকে। প্রত্যেকটি বোঁটার ওপর থাকে অতি ক্ষুদ্র একটি গ্রন্থি বা অঙ্গ যা এক ধরনের স্বচ্ছ আঠালো তরল পদার্থ উৎপন্ন করে। এ তরল পদার্থটি বোঁটাগুলোর ওপর শিশির বিন্দুর মত জমা হয়। তরল নিঃসরণকারী গ্রন্থিটি দেখতে লাল বলে এর ওপরের তরল পদার্থটিও লালচে বলে মনে হয়। সূর্যশিশির এক ধরনের সুগন্ধও বাতাসে ছড়ায়।
advertisement
6/6
সূর্যশিশির মূলত ঘাসে থাকা ছোট ছোট কীট পতঙ্গদের ভক্ষণ করে থাকে। বড় আকৃতির সূর্যশিশির হলে তার উপর মশা, মাছি বসলে তাদের কেউ গ্রাস করে নেই এই সূর্যশিশির।
সূর্যশিশির মূলত ঘাসে থাকা ছোট ছোট কীট পতঙ্গদের ভক্ষণ করে থাকে। বড় আকৃতির সূর্যশিশির হলে তার উপর মশা, মাছি বসলে তাদের কেউ গ্রাস করে নেই এই সূর্যশিশির।
advertisement
advertisement
advertisement