ঘাটালে প্রশাসনিক বৈঠকের পর আড়গোড়া চাতাল ডুবে থাকা রাজ্য সড়কে বন্যা পরিদর্শন করেন সেচমন্ত্রী ডঃ মানস ভুঁইয়া ও রাজ্য সরকারের PHE দফতরের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি সুরেন্দ্র গুপ্তা। সঙ্গে ছিলেন জেলাশাসক, পুলিশ সুপার-সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। প্রশাসনের তরফে রান্না করা খিচুড়ি বন্যা দুর্গতদের মধ্যে বিতরণ করেন মন্ত্রী ও প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি।
advertisement
ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যানের কাজ শুরু হয়েছে—প্রশাসনের আশ্বাস, দুই-তিন বছরের মধ্যেই মাস্টারপ্ল্যানের কাজ সম্পূর্ণ হবে। কিন্তু তার আগেই এবারের বর্ষায় এই নিয়ে তিনবার ঘাটাল বন্যা কবলিত হল। একাধিক সমস্যায় পড়েছেন ঘাটালের মানুষজন, যাতায়াতের একমাত্র ভরসা নৌকো কিংবা ডিঙি। কবে জলযন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবে ঘাটালের বানভাসি মানুষজন, সেই প্রশ্নের উত্তর কারও কাছেই নেই। তবে রাজ্যের সেচমন্ত্রী আশার আলো শুনিয়ে বলেন, “ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান শুরু হয়ে গেছে। আগামী তিন বছর পর ভারতবর্ষের লোক ঘাটাল দেখতে আসবে”।
মিজানুর রহমান