পরবর্তীতে শান্তিপুরের বিধায়ক ব্রজকিশোর গোস্বামী নিজে উদ্যোগ নেন এবং সেচ দফতরকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়ে সহযোগিতা করেন। তাঁর তত্ত্বাবধানেই শুক্রবার ভাঙন রোধের কাজের সূচনা হয়।
কাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, পঞ্চায়েত প্রধান, শিক্ষা দফতরের আধিকারিক এবং এলাকার সাধারণ মানুষ। বিধায়ক জানান, ‘এই ভাঙন রোধের কাজ সম্পূর্ণ হলে আশেপাশের চাষের জমি ও বসতি রক্ষা পাবে। দীর্ঘদিনের সমস্যা শেষ হবে’।
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
টেংরিডাঙ্গা এলাকার অধিকাংশ মানুষই কৃষি নির্ভর। নদীর ধার ঘেঁষে থাকা বহু পরিবারের জমি ও ঘরবাড়ি গঙ্গার জলে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। তাই এদিন ভাঙন রোধের কাজ শুরু হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই খুশি এলাকাবাসী। তাঁদের কথায়, ‘দীর্ঘদিন পর গঙ্গার ভয় থেকে মুক্তি পাব আমরা’। গঙ্গা ভাঙন রোধের এই প্রকল্প শান্তিপুরের মানুষের কাছে উৎসবের মধ্যেই এক নতুন উন্নয়নের উপহার।





