আরও পড়ুন: নতুন প্রজন্মকে সাইকেল চালানোর গুরুত্ব বোঝাতে বিশেষ উদ্যোগ
নদিয়ার মৃৎশিল্পীরা জানালেন, বিশ্বকর্মা প্রতিমা গড়া দিয়ে শুরু হয়ে কালী পুজোতে সাধারণত শেষ হয় তাঁদের মূর্তি গড়ার পালা। অর্থাৎ ভাদ্র-আশ্বিন মাস থেকে কার্তিক মাস পর্যন্ত শিল্পীদের ব্যস্ততা থাকে তুঙ্গে। কিন্তু অগ্রাহায়ণ ও পৌষ এই দু’মাস একেবারেই মন্দা চলে। এরপর আবার ফাল্গুন ও চৈত্রতে সরস্বতী এবং গোপাল তৈরির কিছু অর্ডার আসে। তবে তাঁদের আশা এবার থেকে রামমূর্তি তৈরিও বেশ কিছু বরাত আসবে। প্রায় প্রত্যেক কারখানাতেই অর্ডার পড়েছে রাম, সীতা ও হনুমান মূর্তি বানানোর। তার উপর মাটির প্রদীপ বানানোর চাপ তো আছেই। আগামীতে রামনবমী উপলক্ষে আশানুরূপ অর্ডারের আশা করছেন মৃৎশিল্পীরা।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
অনুন্নত কুম্ভকার সমিতির নদিয়া জেলা সভাপতি তথা শান্তিপুরের মৃৎশিল্পী মুন্না পাল ছয়টি রাম মূর্তি গড়ার অর্ডার পেয়েছিলেন। তবে সময়ের অভাবে অন্য এক শিল্পীর সঙ্গে ভাগ করে কাজ করেছেন। সব মিলিয়ে অযোধ্যায় রামলাল প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতেই হাসি ফুটেছে বাংলার মৃৎশিল্পীদের।
মৈনাক দেবনাথ