এই প্রকল্পের অধীনে গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় ভর্তি হয়ে যাওয়া টয়লেটের ট্যাঙ্ক চিহ্নিত করা হবে। এরপর পিএলই নামে একটি যন্ত্রের সাহায্যে টয়লেটের মধ্যে থাকা তরলে কতটা জীবাণু আছে ও কি ধরনের জীবাণু আছে তা পরীক্ষা করা হবে। যদি ক্ষতিকারক জীবাণু থাকে তাকে পরিশোধন করার জন্য একটি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ক্ষতিকারক জীবাণু না থাকলে সেটা উত্তোলনের জন্য গ্রাম পঞ্চায়েতের সঙ্গে পারিশ্রমিক হিসেবে একটা চুক্তি হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: কী এমন ঘটল গঙ্গাসাগরে! আতঙ্কে নেওয়া হচ্ছে নেদারল্যান্ডসের সাহায্য, জানলে অবাক হবেন
আরও পড়ুন: কবে চালু হবে সূর্যপুর সেতু! অবশেষে জানা গেল সেই শুভ সময়, এখন শুধু দিন কয়েকের অপেক্ষা
পরে স্যাকার মেশিন দিয়ে নিচে থেকে সেটি তোলা হবে। তারপর এই কাজের সঙ্গে যুক্ত অভিজ্ঞ কর্মীরা সেটি তুলে গাড়িতে করে এনে বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে কয়েকটা ছাকনির সাহায্যে ছেঁকে জলীয় অংশ জীবাণুমুক্ত করে একাধিক পদ্ধতির মাধ্যমে শুকনো অথবা তরল অংশ প্রসেস করে জৈব সার হিসেবে ব্যবহার করা হবে। এই ধরণের উদ্যোগ সাড়া ফেলে দিয়েছে এলাকায়।
নবাব মল্লিক