দিদি কয়েক দশক আগে একটি পিছিয়ে পড়া গ্রামে শিক্ষার আলো জ্বালাতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছিলেন। গ্রামে একের পর এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ার কাজ সম্পন্ন হলে, খেলাধুলা চর্চায় গড়ে তোলেন কেইউসিটি ফুটবল অ্যাকাডেমি।
advertisement
সেইদিক গুরুত্ব দিয়েই গঙ্গাধরপুর কেশব উমা চারিটেবল ট্রাস্টের আওতায় ২০১৬ সালে গড়ে ওঠে কেইউসিটি ফুটবল একাডেমি। গ্রামের ছেলে মেয়েদের শিক্ষা লাভের পাশাপাশি খেলাধুলার মান উন্নয়ন করতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করে। সারা বাংলা ও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ফুটবল প্রতিভা তুলে এনে প্রশিক্ষণ দেওয়া। এই গ্রাম থেকেই জাতীয় মানের খেলোয়াড় তৈরির লক্ষ্যে গঙ্গাধরপুর কেইউসিটি।
আরও পড়ুনঃ ওভেন ছাড়াই নরম তুলতুলে ছানার কেক, বড়দিনে এই পদ্ধতিতে কেক বানিয়ে দেখুন, স্বাদ ভুলতে পারবেন না
এ প্রসঙ্গে কেইউসিটি’র অন্যতম সদস্য শংকর খাঁড়া ও প্রাক্তন জাতীয় ফুটবলার তথা প্রশিক্ষক হীরালাল দাস জানান, কয়েক বছর আগে কেইউসিটির প্রতিষ্ঠাতা সন্তোষ কুমার দাস স্বপ্ন দেখেছিলেন গ্রামের ছেলে-মেয়েরা লেখাপড়ায় সফলতার পাশাপাশি খেলাধুলায় সাফল্য অর্জন করবে। সেই লক্ষ্যেই গঙ্গাধরপুর কেইউসিটি ফুটবল একাডেমি গড়েছিলেন। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হতে চলেছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এ প্রসঙ্গে প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক সন্তোষ কুমার দাস জানান, জেলার একটি পিছিয়ে পড়া গ্রাম গঙ্গাধরপুর। সে গ্রামেই শিক্ষার প্রসার ঘটাতে প্রাথমিক শিক্ষা থেকে মাস্টার ডিগ্রি পর্যন্ত শিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থার পাশাপাশি গ্রামের মানুষের স্বাস্থ্য পরিষেবা। একই সঙ্গে খেলাধুলা ও শরীরচর্চার প্রয়োজনীয়তা বুঝেই ফুটবল একাডেমি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া।
এ প্রসঙ্গে কেইউসিটির অন্যতম সদস্য দেবপ্রসাদ দাস জানান, কেইউসিটি’র প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে একজন সক্রিয় সদস্য সে সময় ছাত্র সদস্য হিসেবে যোগদান করে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বভার তাঁর কাঁধে। কেইউসিটি ফুটবল একাডেমির মূল লক্ষ্য হল, জাতীয় স্তরের খেলোয়াড় তৈরি করা। সেই লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ফুটবল প্রতিভা তুলে এনে তাদের একাডেমিতে রেখে সম্পূর্ণ নিখরচায় প্রশিক্ষণ চলছে।





