বিগত কয়েক দশক ধরে তিনি পরম যত্নে তৈরি করে চলেছেন এই আদিম ঐতিহ্যবাহী বাঁশি পুতুল। সূক্ষ্ম খোদাই, নিখুঁত আকার, মাটির ঘ্রাণ— সব মিলিয়ে তাঁর বানান বাঁশি পুতুল সংগ্রাহক, শিশু ও শিল্পপ্রেমীদের কাছে বিশেষ জনপ্রিয়। বিভিন্ন মেলা, প্রদর্শনী ও সরকারি সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে তাঁর কাজ বহুবার প্রশংসিত হয়েছে।
advertisement
শিল্পীর কথায়, “আমার কাছে এগুলো শুধু পুতুল নয়, আমাদের শিকড়ের স্মৃতি। আমরা যদি না বাঁচাই, একটা সময় পর এ ঐতিহ্য হারিয়ে যাবে।” তাঁর মতে, আধুনিকতার ভিড়ে লোকশিল্পীর অস্তিত্ব রক্ষা করতে প্রয়োজন সরকারি সহায়তা ও নিয়মিত বাজারের সুযোগ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
আজ যেখানে প্লাস্টিক খেলনার দাপট, সেখানে মাটির গন্ধে ভরা এই বাঁশি পুতুল যেন একটা সময়-সেতু— অতীত থেকে বর্তমানের দিকে। আর সেই সেতুর রক্ষক হয়ে আগলে রেখেছেন শিল্পী রাজকুমার দেবনাথ। এ প্রসঙ্গে রাজকুমারবাবু আরও জানান, পুরনো ইতিহাসকে জীবন্ত করে রাখার পাশাপাশি এই বাঁশি পুতুলকে আরও কীভাবে আকর্ষণীয় করে তোলা যায় সেই চেষ্টায় তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।





