গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালান ফুট সেফটি দফতরের আধিকারিকরা। অভিযান চালাতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ হয়ে গিয়েছে তাঁদের। হোটেলের ডিপ ফ্রিজার থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর পরিমাণ পচা মাংস। প্রসঙ্গত, দুর্গাপুরের ব্লু মুন নামে একটি হোটেলে অভিযান চালান ফুড সেফটি দফতরের আধিকারিকরা।
advertisement
এই বিষয়ে ফুড সেফটি ইন্সপেক্টর কিরণমণি দেবনাথ জানিয়েছেন, তারা খবর পান, এই হোটেলে ভাল মানের খাবার দেওয়া হচ্ছে না। পচা মাংস দেওয়া হচ্ছে হোটেলে আসা ক্রেতাদের। এরপরই তাঁরা অতর্কিতে অভিযান চালান।
আরও পড়ুন: আর লুকোছাপা নয়! বেবি-বাম্প নিয়েই বিরাটের সঙ্গে হোটেল লবিতে অনুষ্কা, দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম কবে?
তখনই এই প্রচুর পরিমাণ পচা মাংস উদ্ধার হয়। উদ্ধার করা হয়েছে মেয়াদ উত্তীর্ণ যাওয়া প্রচুর মশলা। এমনকী মেয়াদ উত্তীর্ণ দই সেখানে ব্যবহার করা হচ্ছিল বলে জানিয়েছেন ওই আধিকারিক। জানা গিয়েছে, এই হোটেল চালানোর জন্য বৈধ লাইসেন্স ছিল না মালিকের কাছে। রেজিস্ট্রেশন ব্যবহার করে তিনি হোটেল চালাচ্ছিলেন। প্রচুর পরিমাণ পচা মাংস উদ্ধার হওয়ার পর অন স্পট সেই রেজিস্ট্রেশন বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: সোনু নিগমও কিন্তু বাংলার জামাই, গায়কের অপরূপা বাঙালি বউ মধুরিমাকে চেনেন?
নতুন করে লাইসেন্স না পাওয়া পর্যন্ত এই হোটেলটি বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, এই ঘটনা দেখার পর রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন মানুষজন। বিশেষ করে শহরের মানুষ, যারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট বা হোটেলে খেতে যান, তারা এই ঘটনা দেখে রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
নয়ন ঘোষ