এই বিষয়ে স্থানীয় এক কৃষক জয়ন্ত করি বলেন, “কৃষক বাজারটি যে জায়গায় তৈরি হয়েছে সেটি একদম নির্জন জায়গা। সেখানে ট্রেনে করে মালপত্র নিয়ে যাওয়ারও সেরকম সুবিধা থাকে না। গাড়ি করে সেই জায়গায় মাল নিয়ে গেলে যে টাকা খরচ হয় তার থেকে কাছাকাছি বাজারগুলিতে বিক্রি করলে অন্তত গাড়ির খরচটা লাগে না। সেই কারণেই ওই বাজারে কৃষকরা খুব একটা বেশি যান না। যদি বাজারটি চুঁচুড়া শহর বা চন্দননগর এলাকার কাছাকাছি হত তাহলে কৃষকদের পক্ষে সেই বাজারে যাওয়া সুবিধা হত।”
advertisement
আরও পড়ুন: এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত, শুধুই আলুর দম আর আলুর দম! এমন আজব ‘আলুর দমের মেলা’ হয় বাংলাতেই
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই বিষয়ে মগরা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শুক্লা চ্যাটার্জি বলেন, “একেবারে কৃষক বাজার চালু হয়নি তা ভুল কথা। কিছুদিন আগে যখন ধান বিক্রি হচ্ছিল সেই সময় কৃষক বাজারে সমস্ত কিছু কাজ হয়। কিন্তু অন্যান্য শাকসবজি ও অন্যান্য ফসলের ক্ষেত্রে কৃষক বাজারে একেবারে কৃষকরা কম আসেন। আর অন্যতম কারণ হতে পারে যে জায়গায় এটি তৈরি হয়েছে তার আশেপাশে এলাকা কৃষি প্রধান এলাকা নয়। তবে কৃষক বাজার না চলার আর কি কি কারণ রয়েছে তা তারা খতিয়ে দেখবেন, কৃষকদের সঙ্গেও কথা বলবেন যাতে এই কৃষক বাজার আবার চালু করানো যায়।”
রাহী হালদার





