সে কারণে বাড়িতে নাড়ু বানানোর সময় নেই। এখন সকলেরই ভরসা মিষ্টির দোকানের উপরেই। মূলত দশ পিস নারকেল নাড়ু যার দাম রাখা হয়েছে, ৪০ টাকা এবং ওজনে থাকে ১০০ গ্রাম। শুধু নারকেল নাড়ু না সঙ্গে তিলের নাড়ু, আনন্দ নাড়ু আরও বিভিন্ন ধরনের নাড়ু মিলছে। সবারই দাম রাখা হয়েছে ১০০ গ্রাম চল্লিশ টাকা। নারকেল কুরিয়ে, আঁচে চড়িয়ে, গোল্লা পাকিয়ে নাড়ু তৈরির ঝক্কিও কম নয়। কিন্তু চিনি বা গুড় দিয়ে তৈরি নারকেলের নাড়ু ছাড়া বাঙালির লক্ষ্মীপুজো হয় নাকি। তায় এখন প্যাকেটবন্দি নারকেল নাড়ুর চাহিদা তুঙ্গে উঠেছে। প্যাকেট করা নারকেলের নাড়ু বাজারে দেদার বিক্রি হচ্ছে।
advertisement
এখন আর সেভাবে আর কেউ বাড়িতে নাড়ু বানাতে চান না। সময়ও নেই। সে জন্যই নাড়ু তৈরি করে প্যাকেটে ভরে সেই নাড়ুই বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন দোকান। এ প্রসঙ্গে এক ব্যবসায়ী বলেন বাজারে নাড়ুর চাহিদার জোগান দিতে দুর্গাপুজোর সময় থেকেই নাড়ু তৈরি করে প্যাকেটবন্দি করে বেখেছেন। আমাদের এলাকার বিভিন্ন মহিলাদের ডেলি রোজের পয়সা দিয়ে নাড়ু তৈরি করা হচ্ছে। আর সেই নাড়ুই আমরা এলাকার বিভিন্ন দোকানে দোকানে খুচরো ও পাইকারি ভাবে বিক্রি করি। এখান থেকে নাড়ু চলে যায় কলকাতার বিভিন্ন বাজারে। আর এভাবেই তৈরি হচ্ছে নারকেল নাড়ু, তিলের নাড়ু, লাড্ডু আরও বিভিন্ন ধরনের থাকলে প্রসাদ।