ভোটার তালিকায় নাম রাখতে গেলে ১১টি নথি নির্দিষ্ট করে দিয়েছে, তবে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে অনুযায়ী ২০০২ সালে ভোটার তালিকায় যাদের নাম রয়েছে তাদের নতুন করে কোনও নথি জমা দিতে হবে না। এ বিষয়ে হাওড়া জেলাশাসক জেলার এসআইআর বিষয়ে জেলা সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলিকে নিয়ে একটি মিটিং করেন। তিনি জানান, ৪ ঠা নভেম্বর থেকে ‘এনুমারেশন ফর্ম’ দেওয়া হবে। প্রত্যেক বুথে একজন করে বিএলও কাজ করবে। প্রত্যেক এলাকার বিএলওরা প্রত্যেক বাড়িতে পৌঁছে ফর্ম দেবে। এই কাজ সম্পন্ন করতে প্রত্যেক বাড়িতে একজন বিএলও একাধিকবার যাবেন। ডিসেম্বর পর্যন্ত ফর্ম পৌঁছে দেওয়া এবং ফর্ম সংগ্রহের কাজ চলবে।
advertisement
আরও পড়ুন: একসঙ্গে হাঁটবেন মমতা-অভিষেক, এসআইআর প্রতিবাদে মঙ্গলবার শহরে মেগা মিছিল তৃণমূলের
জেলাশাসক অফিসে একটি হেল্প ডেস্ক খোলা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জেলাশাসক। যে সমস্ত নাগরিক জেলার বাইরে রয়েছে তারা অনলাইনের মাধ্যমে ফর্ম ডাউনলোড করে এসএইআর প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন। এই কাজে জেলায় ৪৮৯৩ জন বিএল ও কাজ করবে। ভোটার সংখ্যা বেশি সেখানে অতিরিক্ত বিএলও নিয়োগ করার কথা জানিয়েছেন তিনি। মানুষের সুবিধার্থে প্রত্যেকটি ব্লকে একটি করে হেল্প ডেস্ক রাখা হচ্ছে।






