আরও পড়ুন: বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হবে দক্ষিণে, ভিজবে উত্তরবঙ্গও, জেনে নিন আবহাওয়ার আপডেট
কিন্তু এভাবে গাড়ি ও পথচারীরা চলাচল করায় যে কোনও সময় বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এই আশঙ্কা থেকেই রাজপুর-সোনারপুর পুরসভা ও আরপিএফ পৃথকভাবে ওই ‘অলিখিত ক্রসিংয়ে’ যান নিয়ন্ত্রণের জন্য তিনজনকে নিযুক্ত করেছে। পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের এই রেল ক্রসিং স্থানীয় বাসিন্দাদের যাতায়াতের অন্যতম পথ।
advertisement
আরও পড়ুন: দুই নাবালককে বেঁধে বেধড়ক মার, ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হতেই বিতর্ক, তদন্তে দাঁতন থানা
তাঁদের দাবি, এখান দিয়ে লাইন পারাপার বন্ধ করে দেওয়া হলে সাধারণ মানুষের সমস্যা হবে। সেকারণে স্থায়ী সমাধান চেয়ে আন্দোলনে সামিল হয়েছিলেন এলাকার মানুষ। হয়েছিল বিক্ষোভ, অবরোধ। তার জেরেই ক্রসিংয়ের মুখে বসানো হয়েছে পাহারা। দেখা গেল, লাইনের ধারে দাঁড়িয়ে দুই গ্রিন পুলিস যান চলাচলের উপর নজর রাখছেন। সেইসঙ্গে রয়েছেন আরপিএফের এক কর্মীও। ট্রেনের হর্ন শুনলেই লাইন পারাপার বন্ধ করে দিচ্ছেন তাঁরা। ট্রেন চলে গেলে ফের শুরু হচ্ছে যাতায়াত।