আরও পড়ুন: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে চাকরি পেলেন ৭১-এর বৃদ্ধ! নিয়োগপত্র মৃতের নামেও
কামারপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রাজদীপ দে জানান, “আমি ছিলাম অত্যন্ত গরিব ঘরের ছেলে। বাবা কোনরকমে দিনমজুরির কাজ করে সংসার চালাত। পড়াশুনা সেভাবে ইচ্ছা থাকলেও অর্থের অভাবে সফল হয়ে উঠতে পারিনি। এই সরকারের মতো সুবিধা তৎকালীন সময় ছিল না। আর সেই কষ্টের কথা মাথায় রেখে গরীব ছেলেমেয়েরা টিউশনের অভাবে তাদের ভবিষ্যৎ অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। তাই পঞ্চায়েতে আলোচনার মধ্য দিয়ে তাদের পাশে যদি থাকতে পারি তাহলে হয়তো অনেকটাই উপকৃত হবে।”
advertisement
আরও পড়ুন: আবার ফিরছে হুব্বা শ্যামল! কী বলছেন এলাকার মানুষ? জানুন
পঞ্চায়েতের উপপ্রধান শুভ্র প্রকাশ লাহার জানিয়েছেন বর্তমান দিনে এখনো অনেক বাড়িতেই রয়েছে মেধাবী ছেলেমেয়ে থাকলেও তাদের সঠিক নিয়ম অনুযায়ী পড়াশুনার গাইডলাইনে কেউ থাকেনা। সমস্ত কথা মাথায় রেখে তাদের পাশে থাকার জন্যই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।অন্যদিকে প্রাক্তন শিক্ষক তপন কুমার চক্রবর্তীর তবুও সত্যিই পঞ্চায়েতের এ ধরনের উদ্যোগকে কুর্নিশ জানাই। পড়াশুনার জন্য ছেলেমেয়েদের জন্য এভাবে যে পাশে থাকবে তা সত্যিই কল্পনার বাইরে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এভাবে যদি প্রত্যেকে এই ছেলেমেয়েদের জন্য এগিয়ে আসে তাহলে হয়তো এলাকায় মুখ উজ্জ্বল হবে অনেক ছেলে-মেয়ের।
Suvojit Ghosh