আরও পড়ুন: ২০২৪-এর গরমকে কয়েক গোল দেবে ২০২৫? চাঁদিফাটা গরমের সঙ্গে হিটওয়েভের আগুনে স্পেল মার্চ থেকেই
১৯৭২ সালে স্কুল পাশ করে কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে স্নাতক হয়ে তারপর উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে বিদেশে পাড়ি দেন। আমেরিকা জার্মান বিভিন্ন দেশ ঘুরে শিক্ষা অর্জনের পর নাসায় কাজের সুযোগ পান। গত প্রায় তিন দশক মহাকাশ গবেষণা সমস্থার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামাল দিচ্ছেন তিনি। বিদেশে দীর্ঘ সময় কাটালেও বাংলা ভাষায় কথা বলা রবীন্দ্র সংগীত গান গাওয়া নিজে হাতে রান্না করা এমনকি বাঙালি কৃষ্টি সংস্কৃতি ভুলে যাননি তিনি সর্বদা শাড়ি পড়তেই বেশি ভালোবাসেন। এদিন নিজের স্কুল যোগেশ চন্দ্র গার্লস এ এসে কয়েক ঘন্টা সময় কাটান।
advertisement
আরও পড়ুন: ফের ট্রেনে আতঙ্ক! নৈহাটি লোকালে আগুন! শিয়ালদহ স্টেশনে ভয়ঙ্কর কাণ্ড
ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে প্রায় দুই ঘণ্টা সময় আলাপচারিতা তাঁর ছাত্র ও কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন। একটি সাধারণ বাঙালি পরিবার থেকে একজন মেধা বঙ্গকন্যা কিভাবে সুদুর আমেরিকায় পৌঁছে নাসায় সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হয়ে ৩০ বছর পার করেে দেওয়া, সে বিষয়ে বিস্তারিত জানান। পাশাপাশি কিভাবে এই ছাত্র জীবন থেকে নিজের লক্ষ্যে পৌঁছতে কোন দিক গুরুত্ব দেওয়া বেশি প্রয়োজন। সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। ছাত্র-ছাত্রীদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন। তিনি গলায় গান শোনালেন সকলকে। সবশেষে আবারও এই স্কুলে আসার প্রতিশ্রুতি দেন।
এ প্রসঙ্গে বিজ্ঞানী ডঃ সঙ্ঘমিত্রা দত্ত জানান, বিদেশ নয় দেশের কলেজে পড়েও সফলতা মিলতে পারে। বর্তমানে নাসার প্রায় সমতুল্য ইসরো।





