প্রতিযোগীদের অনেকেই কথা বলার সমস্যা বা শারীরিক সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও যোগাসনের বিভিন্ন আসনের মাধ্যমে নিজেদের প্রতিভা উপস্থাপন করেন। পদ্মাসন, ধনুরাসন, বৃক্ষাসন-সহ নানা আসনে অংশগ্রহণকারীদের পারদর্শিতা দেখে অভিভাবক থেকে সাধারণ দর্শক সকলেই অভিভূত হয়ে পড়েন। সকলের হাতেই তুলে দেওয়া হয় পুরস্কার।
advertisement
যোগা শিক্ষিকা সম্পা দে জানান, যোগব্যায়ামের মাধ্যমে বিশেষভাবে সক্ষম শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়। তাই এ ধরনের উদ্যোগ তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
জেলা যোগা অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিশেষভাবে সক্ষম প্রতিযোগীদের প্রচেষ্টাকে যথাযোগ্য সম্মান জানাতেই এই প্রতিযোগিতার আয়োজন। সংগঠনের অন্যতম সদস্য সুব্রত চক্রবর্তী আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতে এই প্যারা যোগা প্রতিযোগিতা আরও বৃহত্তর পরিসরে অনুষ্ঠিত হবে এবং জেলার গণ্ডি পেরিয়ে রাজ্য ও জাতীয় স্তরেও পৌঁছবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এদিনের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন বিশেষভাবে সক্ষম প্রতিযোগীরাও। সন্তানের সাফল্য ও উন্নতি দেখে খুশি অভিভাবকরাও জানান, যোগব্যায়ামের মাধ্যমে তাদের সন্তানদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ প্রত্যাশার তুলনায় অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।





