দীর্ঘদিন ধরে জল-কাদা পেরিয়ে যাতায়াত করতেন এলাকার কয়েক হাজার বাসিন্দা ও ছাত্রছাত্রীরা। বর্ষাকালে রাস্তা একেবারে হাঁটু-জলপথে ভর্তি হতে যেত। বিশেষ করে ২০৭ নম্বর বুথের ইয়াসিন সেখ থেকে মিকাই সেখের বাড়ি পর্যন্ত প্রায় ১৫০ মিটার রাস্তা এতদিন বেহাল অবস্থায় পড়ে ছিল। এই পথ দিয়ে মৃতদেহ কবরস্থানে নিয়ে যেতে গিয়েও নানা সমস্যার মুখে পড়তে হতো স্থানীয়দের।
advertisement
কালীগঞ্জ বিধানসভা উপনির্বাচনের প্রচারের সময় এলাকাবাসী এই দীর্ঘদিনের ভোগান্তির কথা তৃণমূল প্রার্থী আলিফা আহমেদের কাছে তুলে ধরেন। সমস্যার গুরুত্ব বুঝতে পারেন তিনি। নির্বাচিত হলে কংক্রিটের রাস্তা নির্মাণের প্রতিশ্রুতিও দেন। সেই কথা রেখে কয়েকদিন আগে বিধায়ক তহবিল থেকে ৪ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা বরাদ্দ করে তৈরি করা হয়েছে নতুন ঝকঝকে কংক্রিটের রাস্তা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সম্প্রতি বিধায়ক আলিফা আহমেদ নিজে আনুষ্ঠানিকভাবে রাস্তার উদ্বোধন করেন। এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণ হওয়ায় ছুটিপুর গ্রামে এখন উচ্ছ্বাসের পরিবেশ। রাস্তা নির্মাণ হওয়ায় দৈনন্দিন যাতায়াত সহজ হবে, বর্ষাকালের দুর্ভোগ দূর হবে এবং ছাত্রছাত্রী থেকে সাধারণ মানুষ সকলেরই চলাচলে আরাম ফিরবে বলে আশা করছেন স্থানীয়রা। নতুন রাস্তাকে কেন্দ্র করে ছুটিপুরে যেন এক নতুন আশার আলো দেখা দিয়েছে।





