ইতিমধ্যে আর্থ মুভার এনে দ্রুত কাজ করার চেষ্টা করছে প্রশাসন। তবে রাস্তা ও বাঁধের কিছু অংশ ক্ষতি হওয়ায় জল ঢুকছে এলাকায়। সেই অংশ মেরামতের কাজ চলছে। আগামী আট থেকে দশ দিনের মধ্যেই চলাচলের জন্য রাস্তা তৈরি করে দেওয়া হবে, আশ্বাস বিধায়কের। ইতিমধ্যে সেচ দফতরের আধিকারিকরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
advertisement
এই ধসের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের আধিকারিকরা আসছেন। মঙ্গলবার নুরপুর জেটিঘাটের কাছে প্রথম ফাটল দেখা যায়। এই ঘটনায় স্থানীয়রা বিচলিত হয়ে পড়েন। প্রাথমিকভাবে সেই ফাটল মেরামতের কাজ শুরু হয়। কিন্তু সময়ের সঙ্গে বাড়তে থাকে ফাটল। এই ঘটনার খবর যায় ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ তথা তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। তাঁর উদ্যোগে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছন সেচ দফতরের আধিকারিক এবং প্রশাসনের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ শুরু হলেও ক্রমেই ফাটল বাড়ছে। একসময় রাস্তা বসে যায়।
আরও পড়ুনঃ পরিত্যক্ত হোটেলের বাগানে ঝুলছে পচা দেহ! দুর্গন্ধে টেঁকা দায়! গৃহবধূর এমন পরিণতি কীভাবে?
হাওড়া ও পূর্ব মেদিনীপুরে যাতায়াতের ক্ষেত্রে ব্যস্ততম নুরপুর ফেরিঘাটের খুব কাছেই কিছুদিন আগে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চলে আসে বিদেশি পণ্যবাহী একটি জাহাজ। জাহাজটি জেটিতে ধাক্কা না মারলেও সংলগ্ন হুগলি নদীর বাঁধে এসে ধাক্কা খায়। ফলে দুর্বল হয়ে পড়ে সেই বাঁধ। পরে জলের চাপ সহ্য করতে পারেনি সেই বাঁধ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এদিকে গুরুত্বপূর্ণ এই জেটিঘাট তিনটি জেলার সংযোগ রক্ষা করত। আপতত এই পরিষেবা বন্ধ থাকায় অসুবিধায় পড়েছেন সকলেই।