গ্রাহকদের জন্যই উন্নয়ন আর তাঁদের কাছে বিষয় স্পষ্ট না হলে তারা কেনই বা লাগাবেন! কেউ ভয়ে কেউ বা পরবর্তীতে সুযোগ না থাকার জন্যই একে অন্যের দেখে অন্যেরা কিছু না বুঝে লাগালেও কিছু ব্যতিক্রমী গ্রাহক আছেন যারা সম্পূর্ণ প্রত্যাখ্যান করছেন। নদিয়ার শান্তিপুর চৌগাছা পাড়ার বাসিন্দা অতনু সাহার বাড়িতে শান্তিপুর বিদ্যুৎ অফিস থেকে কিছু ঠিকা কর্মী স্মার্ট মিটার লাগাতে আসলে তিনি আপত্তি জানান। অতনু সাহা বিদ্যুৎকর্মীদের কাছে জানতে চান স্মার্ট মিটার বাধ্যতামূলক কিনা।
advertisement
উত্তর না পেয়ে তিনি বিদ্যুৎ অফিসের আধিকারিককে জানতে চান তিনি। অবশ্য বাধ্যতামূলক নয় বলেই জানান যদিও এরই মধ্যে ওই ঠিকাকর্মীরা তার পুরনো মিটার খুলে নতুন স্মার্ট মিটার বসিয়ে দেন যদিও প্রবল আপত্তির কারণে পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত বদল করে আবারও পুরানো মিটার বসাতে বাধ্য হন ওই ঠিকা কর্মীরা।
আরও পড়ুন: সাপের ‘হানিমুন স্পট’, মিলনের জন্য প্রতি বছর আসে ৭৫ হাজার সাপ! কোথায় এই বিষাক্ততম এলাকা
এই ব্যাপারে অতনু বলেন শান্তিপুরে জন উদ্যোগের যে আন্দোলন চলছে তা থেকে তিনি উদ্বুদ্ধ হয়েছেন এবং গ্রাহকদের মনে থাকা খুব স্বাভাবিক প্রশ্নগুলোর জন্যই এই গণ আন্দোলন গড়ে উঠছে। সে ক্ষেত্রে তিনি তাদের সদস্য না হলেও, বিদ্যুৎ দফতরের কাছে সংগঠনের প্রশ্নর সঙ্গে তারও জিজ্ঞাস্য। আর এর সদুত্তর পেলে তবেই তিনি লাগাবেন।





