Birbhum News: হাজার মাইল পাড়ি, তবু দেরি কেন? নীলনির্জন জলাশয়ে পরিযায়ী পাখির আগমন নিয়ে জল্পনা

Last Updated:
Birbhum News: শীত জাঁকিয়ে এলেও নীলনির্জনে এখনও অপেক্ষা, হাজার হাজার মাইল পেরিয়ে আসা পরিযায়ী পাখির কলরব কি ফিরবে বীরভূমে?
1/5
দুবরাজপুর, বীরভূম, সুদীপ্ত গড়াই: জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়তেই বীরভূমের বিভিন্ন জলাশয়ে সাধারণত পরিযায়ী পাখির আনাগোনা শুরু হয়। ইউরোপ, সাইবেরিয়া, রাশিয়া, মঙ্গোলিয়া, তিব্বত ও চিন-সহ নানা দেশ থেকে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে পাখিরা আসে। তবে চলতি শীতে বক্রেশ্বর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নীলনির্জন জলাধারে এখনও পর্যন্ত পরিযায়ী পাখির সংখ্যা ও প্রজাতি তুলনামূলকভাবে কম। যদিও পাখিপ্রেমী ও বনদফতরের মতে, পাখি আসার সময় এখনও পুরোপুরি শেষ হয়নি।
দুবরাজপুর, বীরভূম, সুদীপ্ত গড়াই: জাঁকিয়ে ঠান্ডা পড়তেই বীরভূমের বিভিন্ন জলাশয়ে সাধারণত পরিযায়ী পাখির আনাগোনা শুরু হয়। ইউরোপ, সাইবেরিয়া, রাশিয়া, মঙ্গোলিয়া, তিব্বত ও চিন-সহ নানা দেশ থেকে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে পাখিরা আসে। তবে চলতি শীতে বক্রেশ্বর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নীলনির্জন জলাধারে এখনও পর্যন্ত পরিযায়ী পাখির সংখ্যা ও প্রজাতি তুলনামূলকভাবে কম। যদিও পাখিপ্রেমী ও বনদফতরের মতে, পাখি আসার সময় এখনও পুরোপুরি শেষ হয়নি।
advertisement
2/5
পাখিপ্রেমীদের সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মুহূর্তে নীলনির্জনে অল্প সংখ্যায় দেখা যাচ্ছে বড়ি হাঁস (বারহেডেড গুজ), ইউরেশিয়ান কুট, ক্রেস্টেড গ্রিব, নর্দান পিনটেল, রেড-ক্রেস্টেড পোচার্ড (রাঙামুড়ি হাঁস) ও কমন পোচার্ডের মতো কিছু পরিযায়ী প্রজাতি। পাশাপাশি রয়েছে কয়েকটি দেশীয় জলজ পাখিও। তবে সাধারণত এই জলাধারে আরও অনেক বেশি প্রজাতির পাখির আগমন ঘটে। ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই
পাখিপ্রেমীদের সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মুহূর্তে নীলনির্জনে অল্প সংখ্যায় দেখা যাচ্ছে বড়ি হাঁস (বারহেডেড গুজ), ইউরেশিয়ান কুট, ক্রেস্টেড গ্রিব, নর্দান পিনটেল, রেড-ক্রেস্টেড পোচার্ড (রাঙামুড়ি হাঁস) ও কমন পোচার্ডের মতো কিছু পরিযায়ী প্রজাতি। পাশাপাশি রয়েছে কয়েকটি দেশীয় জলজ পাখিও। তবে সাধারণত এই জলাধারে আরও অনেক বেশি প্রজাতির পাখির আগমন ঘটে।ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই
advertisement
3/5
চলতি বছরের জানুয়ারিতে বীরভূম বন বিভাগের সহায়তায় কলকাতার প্রকৃতিপ্রেমী সংগঠন 'প্রকৃতি সংসদ' নীলনির্জনে পাখি সুমারি করেছিল। সেই সুমারিতে পরিযায়ী ও দেশীয় জলজ পাখির মোট ৩৮টি প্রজাতি এবং ১১ হাজার ২৭১টি পাখির উপস্থিতি নথিভুক্ত হয়। এই তথ্যের ভিত্তিতে পাখিপ্রেমীদের আশা, শীত যত বাড়বে ততই পাখির সংখ্যাও বাড়বে। ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই
চলতি বছরের জানুয়ারিতে বীরভূম বন বিভাগের সহায়তায় কলকাতার প্রকৃতিপ্রেমী সংগঠন 'প্রকৃতি সংসদ' নীলনির্জনে পাখি সুমারি করেছিল। সেই সুমারিতে পরিযায়ী ও দেশীয় জলজ পাখির মোট ৩৮টি প্রজাতি এবং ১১ হাজার ২৭১টি পাখির উপস্থিতি নথিভুক্ত হয়। এই তথ্যের ভিত্তিতে পাখিপ্রেমীদের আশা, শীত যত বাড়বে ততই পাখির সংখ্যাও বাড়বে।ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই
advertisement
4/5
বীরভূমের ডিএফও রাহুল কুমার জানিয়েছেন,
বীরভূমের ডিএফও রাহুল কুমার জানিয়েছেন, "আরও কয়েকটা দিন অপেক্ষা করতে হবে। তারপরই বোঝা যাবে কত ধরনের এবং কত সংখ্যায় পাখি আসছে।" বনদফতরও পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে এবং শীতের শেষভাগে প্রকৃত চিত্র স্পষ্ট হবে বলেই মনে করছেন আধিকারিকরা।ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই
advertisement
5/5
পরিবেশপ্রেমীদের আশঙ্কা, পিকনিক পার্টির ভিড়, মানুষের অতিরিক্ত উপস্থিতি, জলাশয়ে জাল ফেলা ও চোরাশিকারের মতো ঘটনায় পাখিরা বিরক্ত হতে পারে। যদিও তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষের দাবি, জাল ফেলা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। জলাধারের কাছে সাঁতার কাটা, নৌকা চালানো ও মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে এবং বনদফতর নিয়মিত সচেতনতা প্রচার চালাচ্ছে। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নীলনির্জনে পাখির কোলাহল ফেরার আশাতেই এখন বীরভূমের পাখিপ্রেমীরা অপেক্ষায়। ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই
পরিবেশপ্রেমীদের আশঙ্কা, পিকনিক পার্টির ভিড়, মানুষের অতিরিক্ত উপস্থিতি, জলাশয়ে জাল ফেলা ও চোরাশিকারের মতো ঘটনায় পাখিরা বিরক্ত হতে পারে। যদিও তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষের দাবি, জাল ফেলা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। জলাধারের কাছে সাঁতার কাটা, নৌকা চালানো ও মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে এবং বনদফতর নিয়মিত সচেতনতা প্রচার চালাচ্ছে। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নীলনির্জনে পাখির কোলাহল ফেরার আশাতেই এখন বীরভূমের পাখিপ্রেমীরা অপেক্ষায়।ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই
advertisement
advertisement
advertisement