যদিও বিশাল স্টেশনটিকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, দাগ মুক্ত রাখা সহজ কাজ নয়। ফলে স্টেশনের পরিছন্নতা বজায় রাখা একপ্রকার চ্যালেঞ্জ বললেও কম হয় না। কিন্তু স্টেশনের পরিচ্ছন্নতা এবং স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে নিরন্তর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন রেল কর্মীরা। একইসঙ্গে বিভিন্ন যন্ত্রের সাহায্য নেয়া হচ্ছে স্টেশন চত্বর পরিষ্কার রাখতে। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, প্ল্যাটফর্মগুলি স্ক্রাবার মেশিনের সাহায্যে ভালভাবে পরিষ্কার করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। উচ্চ চাপের জেট ব্যবহার করা হয় মেঝে পরিষ্কার করার জন্য।
advertisement
আরও পড়ুন : এখনও বাকি সপ্তাহ তিনেক, কিন্তু আগেভাগেই তৈরি হয়ে থাকছে বিশ্বকর্মা পুজোর মূর্তি! কেন?
দেওয়াল এবং বুকিং কাউন্টারের কাঁচের অংশগুলি নিয়মিতভাবে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে বলে খবর। এছাড়াও আসানসোল স্টেশন আবর্জনা মুক্ত রাখতে বিশেষভাবে পদক্ষেপ করা হয়েছে। স্টেশনের একাধিক জায়গায় বসানো হয়েছে ডাস্টবিন। সবমিলিয়ে আসানসোল স্টেশনের অন্দরে রয়েছে ৪৫টি বর্জ্য পদার্থ ফেলার জায়গা। এই ডাস্টবিনগুলিও নিয়মিত ভাবে পরিষ্কার করা হচ্ছে। অন্যদিকে যাত্রীদের বারবার আবেদন করা হয়, পান অথবা গুটকা পিক না ফেলার জন্য।
আরও পড়ুন : হাইভোল্টেজ বিদ্যুতের তার কেড়ে নিয়েছিল বহু শিশুর শৈশব! আনন্দপুরে ফিরছে আনন্দ
তবে আক্ষেপ, বেশ কিছু যাত্রী সেই সতর্কবার্তায় কোনওরকম নজর না দিয়ে, স্টেশন চত্বর অপরিষ্কার করেন। যদিও এমন ঘটনার জন্য জরিমানার ব্যবস্থাও রয়েছে। কিন্তু এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পূর্ব রেল আরও জোর দিয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনগুলির সাফ-সাফাইয়ের জন্য রেলের কর্মীরা সবসময় তৎপর রয়েছেন। আসানসোলের মতএকটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন, যেখান দিয়ে প্রতিদিন ১১০ টি মেল/এক্সপ্রেস ট্রেন, ৬৪ টি লোকাল ট্রেন যাতায়াত করে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
স্বাভাবিকভাবেই সেই স্টেশনের পরিচ্ছন্নতা রাখতে বাড়তি নজর রয়েছে রেলের।
নয়ন ঘোষ






