একদিনের এই দাবার আসর আয়োজন করে তাম্রলিপ্ত জনসাস্থ্য কৃষি ও কুটির শিল্প মেলার প্রধান উদ্যোক্তা দীপেন্দ্র নারায়ণ রায়। সহযোগিতায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলা দাবা সংস্থা। রাজবাড়ীর রাধামাধব জিউর মন্দিরে বসে এই দাবার আসর। এই প্রতিযোগিতায় রাজ্যের দশটি জেলার মোট ১২০ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করে। সব বয়সের প্রতিযোগী নিয়ে এই দাবার আসর বসে। বর্তমান সময়ে ভারতবর্ষে ক্রিকেট অত্যন্ত জনপ্রিয়। এর পাশাপাশি অন্যান্য খেলাধূলাতেও ব্যক্তিগতভাবে আন্তর্জাতিক স্তরে ছাপ রাখছে বিভিন্ন খেলোয়াড়েরা। সম্প্রতি ডি গুকেশ বিশ্বদাবা চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: বিচ ফেস্টিভ্যাল থেকে আতশবাজি, জগন্নাথ মন্দিরে বিশেষ বন্দোবস্ত! বর্ষ বিদায়-বরণ ঘিরে জমাটি আয়োজন দিঘায়
দাবা প্রতিযোগিতার আয়োজন সম্পর্কে জেলা আয়োজক জানান, যেভাবে ছাত্র ও যুবসমাজ মোবাইলের প্রতি আবদ্ধ হচ্ছে, তা সমাজের ক্ষতিকারক দিক। মোবাইলের প্রতি আবদ্ধ হওয়া থেকে বের করে আনতে তাদের এই প্রয়াস। এই দাবা প্রতিযোগিতায় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের ১২০ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেছে। এই টুর্নামেন্টের মূল লক্ষ্য হল জেলায় দাবা প্রসার ঘটনার পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীদের দাবার প্রতি আকৃষ্ট করা। আগামী দিনে ডি গুকেশের মত দাবাড়ুরা উঠে আসবে এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে।’
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রসঙ্গত, বর্তমান সময়ে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে মোবাইলের প্রবণতা বাড়ছে। এরপরে ছাত্র-ছাত্রীদের বুদ্ধিমত্তা ও একাগ্রতা কমছে শিক্ষা গ্রহণে। অথচ দাবা খেলা বুদ্ধিমত্তা ও একাগ্রতা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই বর্তমান প্রজন্মের ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনায় বুদ্ধিমত্তা ও একাগ্রতা বজায় রাখতে দাবা খেলাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করার উদ্যোগ গ্রহণ হল পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। এর পাশাপাশি দাবা খেলাকে বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে এই দাবা প্রতিযোগিতার আসর আয়োজন করা হয়েছে।





