আরও পড়ুনঃ ভিন রাজ্যে ডাক্তার দেখাতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে গাড়ি! সাংঘাতিক পরিণতি অভিজাত ব্যবসায়ী পরিবারের
পূর্ব মেদিনীপুরের এগরার কুমোরপাড়ার মৃৎশিল্পীদের কাছে দুর্গাপূজা মানেই হাতে অতিরিক্ত কাজ। সারা বছর তেমন চাহিদা না থাকলেও এই সময়টা তাঁদের হাতে কাজ উপচে পড়ে। অন্যান্য বছর এই সময় নাওয়া-খাওয়ার সময় থাকে না। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি, বরং বরাত ভালই এসেছে। কিন্তু প্রকৃতি তাঁদের এই কাজে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। লাগাতার বৃষ্টির কারণে মাটির তৈরি সামগ্রীগুলো ঠিকমতো শুকোতে পারছেন না শিল্পীরা। কাঁচা জিনিসপত্র রোদে না শুকালে সেগুলো আগুনে পোড়ানো সম্ভব নয়। আর সময় মতো সামগ্রীগুলো তৈরি না হলে উৎসবের আগে ডেলিভারি দেওয়াও সম্ভব হবে না।
advertisement
ভাল বরাত পেয়েও যদি সময় মতো কাজ শেষ না করতে পারেন, তাহলে একদিকে যেমন ক্রেতাদের কাছে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ হবে না, তেমনই সারা বছরের রোজগারও হাতছাড়া হবে। মাটির জিনিসপত্রের প্রধান আকর্ষণই হল তার প্রাকৃতিক রূপ। তাছাড়া, পুজোয় এই জিনিসগুলোর ব্যবহার অপরিহার্য। তাই শিল্পীরা চাইছেন দ্রুত আবহাওয়ার উন্নতি হোক, যাতে তাঁরা তাঁদের পরিশ্রমের ফল ঘরে তুলতে পারেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বৃষ্টির কারণে মাটির জিনিসপত্র শুকোতে না পাড়ায় বিপাকে পড়েছেন পূর্ব মেদিনীপুরের এগরা এলাকার মৃৎশিল্পীরা। পুজোর ভাল বরাত পেলেও তাঁরা দুশ্চিন্তায় আছেন, কারণ সময়মতো কাজ শেষ না হলে সারা বছরের রোজগার হারাতে হবে। এখন তাঁদের একমাত্র ভরসা রোদ, যাতে তাঁরা তাঁদের হাতে গড়া শিল্পকর্মগুলো তৈরি করে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছাে দিতে পারেন।