আর যার জেরে সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় আদর্শপট্টির ব্যবসায়ীদের একাংশকে। জমা জলে জীবাণু, সাপ প্রভৃতির ভয়ে মুখ ফেরায় অনেক ক্রেতাই। ফলে কমেছে বিক্রেতাদের বিক্রির পরিমাণ। এই প্রসঙ্গে পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলী ২ ব্লকের পারুলিয়া বাজারের আদর্শপট্টির স্থানীয় ব্যবসায়ী তপন চৌধুরী বলেন, “বৃষ্টি হলেই জল জমে যায়। আমাদের ব্যবসার অবস্থা একেবারে খারাপ। জল জমে থাকলে ক্রেতারাও আসে না। এছাড়াও এই জল অত্যন্ত নোংরা। অনেক সময় জল দোকানের মধ্যেও ঢুকে যায়। প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এই সমস্যার একটা সমাধান করা দরকার। ছোট থেকে এই একই অবস্থা দেখছি।”
advertisement
প্রসঙ্গত, জমা জলে ক্রেতারা না আসার কারণে ব্যবসার ক্ষতি হয় বলেও জানিয়েছেন ব্যবসায়ীদের একাংশ। অন্যদিকে এই প্রসঙ্গে পারুলিয়া বাজার কমিটির তরফে, এই পরিস্থিতির জন্য ব্যবসায়ীদের একাংশকেই দায়ি করা হচ্ছে। এই বিষয়ে পারুলিয়া বাজার কমিটির সম্পাদক কালিশঙ্কর ব্যানার্জী জানিয়েছেন, “আগেও ড্রেন পরিষ্কার করা হয়েছিল। তবে মানুষেরও অনেক গাফিলতি আছে। এছাড়া অনেকে নতুন বাড়ি করার জন্য ড্রেন বন্ধ হয়ে গিয়েছে। আমরা প্রশাসনকে জানিয়ে এই সমস্যার একটা স্থায়ী সমাধানের চেষ্টা করব।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
অতি দ্রুত এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান চাইছেন পূর্ব বর্ধমানের পারুলিয়া বাজারের আদর্শপট্টির ব্যবসায়ীরা। জমা জল নিকাশির স্থায়ী ব্যবস্থা না করা হলে ব্যবসায় ক্ষতির আশঙ্কা করছেন পূর্বস্থলীর পারুলিয়া বাজারের আদর্শপট্টির বহু ব্যবসায়ী। দীর্ঘদিন ধরে চলা এই সমস্যার এবার স্থায়ী সমাধান চাইছেন সকলেই।
বনোয়ারীলাল চৌধুরী