সূত্রের খবর প্রচণ্ড জোরে ধাক্কা লাগায় ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় চালক বিশ্বজিৎ চৌধুরী, সহকারী চালক বিধান রুইদাস এবং দুর্গাপুরের বাসিন্দা গৌতম দাসের। দুর্ঘটনায় আহত হন আরও তিনজন। তাঁদের উদ্ধার করে দ্রুত বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
গাড়ির মালিকের প্রতিবেশী অভিষেক চট্টোপাধ্যায় বলেন, মোট ৬ জন ছিলেন গাড়ির মধ্যে। তাঁদের মধ্যে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্য তিনজনের মধ্যে একজনকে আঙ্কাজনক অবস্থায় দুর্গাপুরে পাঠানো হয়েছে। বর্ধমানের হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে দু’জন, তাঁদের শারীরিক অবস্থা ভাল আছে।
advertisement
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্ভবত দ্রুত গতিতে গাড়ি চালানোর সময় চালক ঘুমিয়ে পড়েন, যার ফলে গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা লরির পিছনে ধাক্কা মারে। দুর্ঘটনার তীব্রতায় অ্যাম্বুল্যান্সটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ঘটনার পর লরির চালক গাড়ি নিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যায়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। স্বভাবতই এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
বনোয়ারীলাল চৌধুরী





