প্রসঙ্গত চাকরির জন্য সাড়ে ৭ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়েও চাকরি না পেয়ে আত্মঘাতী হয় লালগোলার আবদুর রহমান। সে সুইসাইড নোটে বেশ কয়েকজনের নামও লিখে রেখে যায়। শনিবার ডিওয়াইএফআই কর্মীরা লালগোলা থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় এবং পুলিশের দেওয়া প্রথম ব্যারিকেড ভেঙে দেয় বিক্ষোভকারীরা।
আরও পড়ুন: বৃষ্টির পর এবার কি শীতের রেকর্ড দাপট বাংলায়? জরুরি পূর্বাভাস দিল হাওয়া অফিস
advertisement
পরে পুলিশ দোষীদের গ্রেফতারের আশ্বাস দিলে বিক্ষোভ তুলে নেয় বিক্ষোভকারীরা। ডিওয়াইএফআই নেতা ধ্রুবজ্যোতি প্রমাণিক বলেন, লালগোলা থানার পুলিশ আব্দুর রহমানের আত্মঘাতীর ঘটনায় দুজনকে গ্রেফতার করেছে যারা আসলে চুনোপুটি । রাজ্যের আসল মাছদের ধরতে হবে । প্রশাসনের পক্ষ থেকে আব্দুর রহমানের পরিবারকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে । আমরা এই পরিবারের পাশে আছি । রাজ্যের বুকে যেন আর কোনো আবদুর রহমান তৈরি না হয় সেই লড়াইয়ে এস এফ আই ডি ওয়াই এফ আই পাশে আছে ।
আরও পড়ুন: গ্যালারিতেই হার্ট অ্যাটাক! ডার্বি দেখতে গিয়ে ইস্টবেঙ্গল সমর্থকের মর্মান্তিক মৃত্যু
লালগোলা উত্তর-এর সভাপতি মহঃ সুজাউদ্দীন বলেন, আব্দুর রহমানকে বাধ্য করা হয় আত্মহত্যা করতে। এইরকম আব্দুর লালগোলাতে অনেক রয়েছে । আমরা চাই আর কোনো মায়ের কোল যেন না খালি হয় লালগোলার সারপাখিরা গ্রামে আত্মঘাতী চাকরি প্রার্থী আবদুর রহমানের দোষীদের শাস্তির দাবিতে লালগোলা থানা ঘেরাও ডি ওয়াই এফ আই কর্মীদের । পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় বিক্ষোভকারীদের । পরে পুলিশ দোষীদের গ্রেপ্তারের আশ্বাসে দিলে বিক্ষোভ তুলে নেয় বিক্ষোভকারীরা ।