সেপ্টেম্বরের বন্যায় খানাকুলের চিংড়া পঞ্চায়েতের বলাইচকে মুণ্ডেশ্বরী নদীর শাখা খালে বাঁধ ভেঙেছিল। পরে সেই বাঁধ সরাই করা হয়। তবে বর্তমানে বোরো চাষের জন্য জল ছেড়েছে ডিভিসি। সেই জল এসে পৌঁছতেই বলাইচকে বাঁধ ভেঙে নতুন করে প্লাবিত হয়েছে।
advertisement
এর জেরে চিংড়া পঞ্চায়েতের বলাইচক, কুমারচক, রঞ্জিতবাটি, কেটোদল সহ বহু গ্রামের চাষের জমি ডুবে গিয়েছে। ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়। এদিন সকালে অনেক চাষিকে তড়িঘড়ি মাঠের আলু তুলতে দেখা যায়। এবার বর্ষায় চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। আবারো ক্ষতির মুখে পড়ায় কার্যত দিশেহারা চাষিরা।
মাঝরাতে তরুণীর মেসেজ, ‘আমার শাশুড়িকে…পারবেন?’ চিকিৎসকের ঘাম ছুটল! তিনি যা করলেন, চমকে যাবেন!
চোখের জলে ভাসাচ্ছেন এলাকার আলু চাষিরা, একদিকে বন্যার সময় ব্যাপক পরিমাণের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে চাষবাসে। আবারও সোজা হয়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিলেন চাষিরা। কিন্তু বিপদ যেন তাদের কপাল থেকে যাচ্ছেই না। নতুন করে বাঁধ ভেঙ্গে প্লাবনের ফলে কয়েক হাজার হেক্টর চাষের জমি আবারও চলে গেছে জলের তলায়।
প্রচুর টাকা খরচা করে আলু চাষ করেছিলেন কৃষকরা। সেই আলুর ফলনের সময় এখন। সেই সময়তেই বাঁধ ভেঙে প্লাবনের ফলে চাষের আলু মাটিতেই পচে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এক কোমর জলের মধ্যে দাঁড়িয়ে ফসলের আলু বাঁচানোর চেষ্টা করছেন কৃষকরা। তারা দাবি করছেন তাদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। তা না হলে তারা দিশেহারা হয়ে পড়বেন।
রাহী হালদার