বাঁকুড়ার সোনামুখীর অতি প্রাচীন ও বিখ্যাত শিল্প হল তাঁত শিল্প এই শিল্প এখানকার এক ঐতিহ্য, এই তাঁত বুনে রুজি রোজগার করেন এখানকার শিল্পীরা! সারা বছর ধরে দুর্গাপুজোর আশায় থাকেন এখানকার শিল্পীরা কারণ এই পুজোতে বাড়তি উপার্জনের মুখ দেখেন তারা! এই বছরও তাঁত শিল্পীরা পুজোর আগে তাঁত বুনতে ব্যস্ত, বাজারে মেশিনে তৈরি নিত্যনতুন বিভিন্ন রকমের শাড়ি এলেও এই পুজোতে এখানকার তাঁতের চাহিদা দারুণ। বিশেষ করে নজর কাটছে ফোর ডি রোন্ড, গঙ্গা যমুনা ও বিন্দু মাসি!
advertisement
আরও পড়ুন: দুর্গাপুজোর আগে অভিনব উদ্যোগ! বাড়ি বাড়ি পৌঁছে যাচ্ছে ‘দুয়ারে প্রসাদ’, প্যাকেটে থাকছে…
ফোর ডি রোন্ড, গঙ্গা যমুনা ও বিন্দু মাসি আসলে শাড়ির নাম, এই তাঁতের শাড়িগুলি এবারের পুজোয় নতুন, যা নজর কাড়ছে সকলের, বাজারেও এর চাহিদা রয়েছে দারুণ। দেখলে আপনারও নিতে মন যাবে এই শাড়িগুলি! চার থেকে ছয় হাজার দামে শুরু হচ্ছে এই শাড়িগুলি! বাঁকুড়ার সোনামুখী থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পাড়ি দিচ্ছে এই তাঁতের শাড়িগুলি, দোকানের বিভিন্ন রকমের শাড়ির সঙ্গে এবার পুজোয় টেক্কা দিচ্ছে এই তাঁতের শাড়িগুলি! যার নাম ফোর ডি রোন্ড, গঙ্গা যমুনা বা বিন্দু মাসি!
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তাঁত শিল্পীদের কাজের ব্যস্ততা তুঙ্গে এই ব্যস্ততা সামাল দিতে শিল্পীদের কাজে হাত লাগাচ্ছে পরিবারের মহিলারাও! সকাল থেকে রাত পর্যন্ত নেওয়া খাওয়া ভুলে তাঁত বুনছেন সোনামুখীর তাঁত শিল্পীরা! এই শাড়ি মহাজনের হাত ধরে চলে যাচ্ছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। এবার পুজোয় সোনামুখীর অধিকাংশ শিল্পীরাই বানাচ্ছেন এই শাড়িগুলি, কারণ এবার পুজোয় বাজার করেছে এই শাড়িগুলি বিশাল চাহিদা রয়েছে এই শাড়িগুলির! বাজারে মেশিনে তৈরি বিভিন্ন রকমের নিত্যনতুন শাড়ি আসার ফলে সোনামুখীর হাতে তৈরি তাঁতের শাড়ির চাহিদা কমলেও এবার পুজোয় বাজার কাঁপাচ্ছে ফোর ডি রোন্ড, গঙ্গা যমুনা ও বিন্দু মাসি!