আরও পড়ুন- কোনও অস্বচ্ছতা নয়! আবাস যোজনার সমীক্ষার জন্য বিপুল সংখ্যক সরকারি কর্মচারী চাইল পঞ্চায়েত
আর সেই কারণেই অনেকটাই কমে গিয়েছে পর্যটকদের সংখ্যা। পর্যটন কেন্দ্রের সামনে থাকা সুবিশাল বালুচর ক্রমশ ভাঙতে ভাঙতে যেন এগিয়ে আসছে। এর ফলে এই পর্যটন কেন্দ্রে গড়ে ওঠা কটেজের সংখ্যাও ক্রমশ কমছে। অতীতে এক সময় এই পর্যটন কেন্দ্রে কটেজের সংখ্যা ছিল প্রায় ৬০টিরও বেশি। সেই সংখ্যা কমতে কমতে এখন প্রায় অর্ধেকে এসে দাঁড়িয়েছে।অথচ খুব কম সময়ের মধ্যেই মৌসুনি দ্বীপের এই পর্যটন কেন্দ্রটি ভ্রমণপিপাসু মানুষের কাছে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল।
advertisement
আরও পড়ুন- বৌদির সঙ্গে প্রেমে কোনও পরিণতি ছিল না, একসঙ্গে মৃত্যু বাছলেন ঝাড়গ্রামের ‘রোমিও-জুলিয়েট’
কিন্তু আজ সেই জনপ্রিয়তা অনেকটাই কমে গিয়েছে। মূলত উত্তাল ঢেউয়ের তান্ডবে ও বারবার প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে ভেঙে বারবার ভেঙে পড়ছে এই পর্যটন কেন্দ্রের পরিকাঠামো। এই পর্যটন এই পর্যটন কেন্দ্রটিকে বাঁচিয়ে রাখতে গেলে কংক্রিটের নদী বাঁধের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এলাকাবাসীর দাবি, এই এলাকায় কংক্রিটের নদী বাঁধ তৈরি করা হলে, তবেই এই পর্যটন কেন্দ্রটিকে বাঁচানো সম্ভব।
সুমন সাহা