বাঁকুড়া জেলার খাতড়া মহকুমার রানিবাঁধ ব্লকের আমডাঙ্গা গ্রামের চিএটাও তেমনই। গ্রামে রয়েছে একটি নলকূপ। নলকূপ থেকে জল পড়ে। তবে সেই জল পানের অযোগ্য বলে দাবি করছেন গ্রামবাসীরা। কেউ কেউ বলছেন লাল জল বেরোয়। অর্থাৎ জল “আয়রনের” পরিমাণ বেশি।
আরও পড়ুন : বাঁকুড়ার “ম্যাজিক সর্ষে”! ভবিষ্যৎ পাল্টে যেতে পারে জেলার কৃষির
advertisement
সেই কারণে গ্রাম লাগোয়া একটি জোড় খালের পাশে গর্ত খুঁড়ে চুঁইয়ে জমে থাকা জল পানের কাজে এবং রান্নার কাজে ব্যবহার করেন গ্রামবাসীরা। এটাকে স্থানীয় ভাষায় বলে চুয়া। সরকারের তরফ থেকে প্রচেষ্টা চলছে গ্রামে জল পৌঁছে দেওয়ার। সরকারি তরফ থেকে বসানহয়েছে জলের পাইপ। তবে সেই জল এখনো সরবরাহ শুরু হয়নি বলেই জানা গেছে।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
বাঁকুড়া, পুরুলিয়ার এই চিত্রগুলি দেখার পর হয়ত কিছু মানুষের মনে জল সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি হবে। পশ্চিমবঙ্গের যে সমস্ত জায়গায় পর্যাপ্ত জল পাওয়া যায়, সেই জায়গাগুলিতে জল নষ্ট হয় প্রচুর পরিমাণে। অপরদিকে বাঁকুড়া,পুরুলিয়ার মতপ্রত্যন্ত জায়গার কিছু অংশে জল কষ্টে দিন কাটায় সাধারণ মানুষ।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





