বাড়ছে জল,বাড়ছে দুশ্চিন্তা,কপালে তাই চিন্তার ভাঁজ বানভাসী মানুষের।বন্যার জলে প্লাবিত ঘাটাল পৌরসভা সহ ঘাটাল ব্লকের একাধিক গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা।
আরও পড়ুন: অন্য রাজ্য থেকে এসে বাংলায় ঘটিয়েছিল ‘কাণ্ড’! ডায়মন্ড হারবারে মারাত্মক ঘটনা, শেষরক্ষা হল না
একদিকে জলে ভোগান্তি সঙ্গে খাবার ও পানীয় জল নিয়েও যন্ত্রণার শেষ নেই। আর তাই বন্যার জল বাড়তেই তড়িঘড়ি জেলা প্রশাসনের বৈঠক মহকুমা শাসক কার্যালয়ে। রূপনারায়ণ ও ওল্ড কাঁসাই বিপদসীমা অতিক্রম করেছে । উদ্ধার কাজ চলছে, মেডিকেল ক্যাম্প থেকে শুরু করে কমিউনিটি কিচেন চলছে। মুখমন্ত্রী সবকিছুর আপডেট নিচ্ছেন বন্যা নিয়ে।
advertisement
আরও পড়ুন: নিজের গয়না বেচে দরিদ্রদের মুখে ভাত তুলে দিচ্ছেন, কুর্ণিশ কাটোয়ার কাজুলীকে
ইতিমধ্যেই বন্যা ও বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর কাজ করছে ।২৪৫ জন গর্ভবতী মহিলাকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সরান হয়েছে সুরক্ষিত জায়গায়। সেই সঙ্গে ১১৫ জন সাপে কামড়ানো রোগীকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে চিকিৎসার জন্য। দায়িত্ব নিয়ে মেডিক্যাল টিম কাজ করছে আন্তরিকতার সঙ্গেই। বন্যায় ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। জলের উপর নজরদারি চলছে।
কন্ট্রোল রুম খোলা আছে ব্লক মহকুমা ও জেলায়, কেউ সমস্যায় পড়লে যোগাযোগ করার কথা বললেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা শাসক খুরশিদ আলী কাদরী। প্রতি বছর এই ছবি খুব চেনা তাই চোখে জল,বুকে ক্ষোভ ঘাটালবাসীর। কবে যে মুক্তি মিলবে আক্ষেপ তাদের মুখে।