ক্লাব সদস্য রামদ্বীপ নায়ক জানান, “আমাদের এ বছরের থিমে বাইরের দিকটা ম্যাকাওয়ের গ্র্যান্ড লিজবোয়া হোটেলের আদলে, আর ভিতরে পুরোটা উৎসর্গ সত্যজিৎ রায়কে। সঙ্গে মায়ের মূর্তিতেও থাকছে নতুনত্ব মায়ের সঙ্গে রামকৃষ্ণ, সারদা মা ও স্বামী বিবেকানন্দের ভাবরূপ।” তিনি আরও বলেন, “আমাদের বাজেট প্রায় ১১ থেকে ১২ লক্ষ টাকার মধ্যে। প্রতি বছরই আমরা দর্শকদের জন্য একটা চমক রাখি। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।”
advertisement
আরও পড়ুন : সাবধান! এই কালীপুজোয় অচেনা কেউ ফুল, বেলপাতা আনার কাজ দিলে যাবেন না! ফাঁদে পা দিলেই ঘোর সর্বনাশ
ক্লাবের সদস্য নারায়ণ দে জানান, “আমাদের মূর্তি ইলামবাজারের কাছে অযোধ্যা বনকাটি গ্রামের শিল্পী সহদেব সূত্রধরের হাতে তৈরি। প্রতি বছরই তিনি নতুন কিছু উপহার দেন। এ বছর মূর্তির থিমেই থাকবে চমক।” ক্লাব কর্তারা বলেন, “আমরা কারও পথ অনুসরণ করি না, নিজস্ব চিন্তাভাবনা নিয়েই এগিয়ে যাই। দর্শকরা যাতে একঘেয়েমি না পান, সেটাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
জনকল্যাণ সমিতির কালীপুজো মণ্ডপ পৌঁছনোও একেবারে সহজ। জায়গাটি দুবরাজপুরের পোদ্দার বাঁধের পাশে জনকল্যাণ মাঠে। বাসস্ট্যান্ড ও রেলস্টেশন দুটো থেকেই কাছেই। দুবরাজপুর পাওয়ার হাউস বা রেলওয়ে স্টেশন থেকে অটো বা টোটো ভাড়া মাত্র ১০-২০ টাকা। দর্শকদের জন্য রয়েছে পর্যাপ্ত পার্কিংয়ের ব্যবস্থা। রাস্তার ধারে ও মাঠের পাশে চারচাকা ও মোটরসাইকেলের আলাদা পার্কিং জোন।