Kali Puja 2025 : কালীপুজোয় এই মন্দিরে ১০৮ প্রদীপের আরতি না দেখলে বড় মিস করবেন! পুজো শেষে ভোগ খেয়ে বাড়ি ফিরুন

Last Updated:
Kali Puja 2025 : আসানসোলের ঘাগরবুড়ি মন্দিরে দীপাবলীতে ৫০০টির বেশি প্রদীপ জ্বালানো হয় এবং ১০৮ দীপ জ্বালানো আরতি করা হয়। দেওয়া হয় বিশেষ ভোগ।
1/5
কর্মব্যস্তময় জীবনে সবাই চায় একটু আনন্দ উল্লাসের মধ্যে পরিবার পরিজনকে নিয়ে সময় কাটাতে। তাই ছুটি পেলেই বাঙালি ঘুরতে যাওয়ার জন্য আলাদা একটা প্ল্যান করে রাখে। সে দুর্গাপুজোর ছুটি হোক বা দীপাবলীর ছুটি। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
কর্মব্যস্তময় জীবনে সবাই চায় একটু আনন্দ উল্লাসের মধ্যে পরিবার পরিজনকে নিয়ে সময় কাটাতে। তাই ছুটি পেলেই বাঙালি ঘুরতে যাওয়ার জন্য আলাদা একটা প্ল্যান করে রাখে। সে দুর্গাপুজোর ছুটি হোক বা দীপাবলীর ছুটি। <strong>(ছবি ও তথ্য - রিন্টু পাঁজা)</strong>
advertisement
2/5
দীপাবলীতে আমরা সকলেই ঘুরতে যেতে ভালবাসি। সে জেলা হোক বা জেলার বাইরে অন্যা জায়গায়। তবে সেখানে গিয়ে আমরা একটা কথা সবসময় মাথায় রাখি যে দীপাবলীতে অন্য কোথাও গিয়ে যদি সেখানে মা কালীর কোন জাগ্রত মন্দির পাওয়া যায় তাহলে সেখানে পুজো দেওয়া গেলে বেশ ভালই হয়।(ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
দীপাবলীতে আমরা সকলেই ঘুরতে যেতে ভালবাসি। তবে সেখানে গিয়ে আমরা একটা কথা সবসময় মাথায় রাখি যে দীপাবলীতে অন্য কোথাও গিয়ে যদি সেখানে মা কালীর কোনও জাগ্রত মন্দির পাওয়া যায়, তাহলে সেখানে পুজো দেওয়া গেলে বেশ ভালই হয়।
advertisement
3/5
সেই রকমই জাগ্রত মন্দির হচ্ছে আসানসোলের ঘাঘরবুড়ি মন্দির। যে মন্দিরটি অনেক প্রাচীন ও জাগ্রত। দেবদেবীদের অন্যতম চণ্ডীদেবী ঘাঁঘর বুড়ি। মহকুমা শহরটির উত্তরে শীর্ণকায় নুনিয়া নদীর তীরে রাঢ় বাংলার এই জাগ্রত দেবী ঘাঁঘর বুড়ির মন্দির। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
সেই রকমই জাগ্রত মন্দির হচ্ছে আসানসোলের ঘাঘরবুড়ি মন্দির। যে মন্দিরটি অনেক প্রাচীন ও জাগ্রত। দেবদেবীদের অন্যতম চণ্ডীদেবী ঘাঁঘর বুড়ি। মহকুমা শহরটির উত্তরে শীর্ণকায় নুনিয়া নদীর তীরে রাঢ় বাংলার এই জাগ্রত দেবী ঘাঁঘর বুড়ির মন্দির।
advertisement
4/5
জাগ্রত এই মন্দিরে আসেন বিভিন্ন জেলার মানুষ পাশাপাশি পাশের রাজ্য ঝাড়খন্ড থেকে বহু ভক্ত আসেন এখানে। সকলের বিশ্বাস মা এখানে সবার মনোস্কামনা পূর্ণ করেন সেই বিশ্বাসকে কেন্দ্র করে এখানে বহু ভক্তের সমাগম ঘটে। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
জাগ্রত এই মন্দিরে আসেন বিভিন্ন জেলার মানুষ। পাশাপাশি পাশের রাজ্য ঝাড়খন্ড থেকে বহু ভক্ত আসেন এখানে। সকলের বিশ্বাস, মা এখানে সবার মনোস্কামনা পূর্ণ করেন। সেই বিশ্বাসকে কেন্দ্র করে এখানে বহু ভক্তের সমাগম ঘটে।
advertisement
5/5
মন্দিরের চতুর্দিকে সবুজ গাছে প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশে ঘেরা। দীপাবলীর ছুটিতে এই মন্দিরে আসলে আপনার মন প্রাণ জুড়িয়ে যাবে এবং আপনি নিষ্ঠার সঙ্গে পুজো দিতে পারবেন। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
মন্দিরের চতুর্দিকে সবুজ গাছে প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশে ঘেরা। দীপাবলীর ছুটিতে এই মন্দিরে আসলে আপনার মন প্রাণ জুড়িয়ে যাবে এবং আপনি নিষ্ঠার সঙ্গে পুজো দিতে পারবেন।<span style="color: currentcolor;">মন্দিরে তিনটি শিলা মূর্তি রয়েছে। মধ্যে আছেন মা ঘাঘর বুড়ি। বাম পাশে আছেন মা অন্নপূর্ণা এবং ডান পাশে পঞ্চানন মহাদেব। কালীপুজোর রাত্রে এখানে বিশেষ উপাচারে পুজো হয়। মন্দিরের পুরোহিত সিদ্ধার্থ চক্রবর্তী জানিয়েছেন, দীপাবলীতে ৫০০টির বেশি প্রদীপ জ্বালানো হয় এবং ১০৮ দীপ জ্বালানো আরতি করা হয়। দেওয়া হয় বিশেষ ভোগ খিঁচুড়ি, অন্ন, বিভিন্ন রকমের ভাজা, মিষ্টান্ন, পরামান্ন সহযোগে ভোগ দেওয়া হয়। <strong>(ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)</strong></span>
advertisement
advertisement
advertisement